নতুনদের জন্য শেয়ার বাজার - শেয়ার বাজার A to Z

বাংলাদেশ সহ পুরো বিশ্বব্যাপী ব্যবসার ক্ষেত্রে শেয়ার বাজার ব্যবসা অন্যতম। আর নতুনদের জন্য শেয়ার বাজার - শেয়ার বাজার A to Z সম্পর্কে জ্ঞান থাকা একান্ত প্রয়োজন। আপনারা যারা অনলাইন প্লাটফর্মের নতুনদের জন্য শেয়ার বাজার - শেয়ার বাজার A to Z বিস্তারিত জানতে চান আমার আজকের পোস্ট তাদের জন্য।

Image

আপনারা আজকে আমার এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন নতুনদের জন্য শেয়ার বাজার - শেয়ার বাজার A to Z,শেয়ার বাজার কত প্রকার,শেয়ার বাজার কিভাবে কাজ করে,শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ,নতুনদের জন্য শেয়ার বাজারে প্রবেশ,শেয়ার বাজার শিখতে চাই,শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ পদ্ধতি বা একাউন্ট,শেয়ার বাজারে জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্ট,শেয়ার বাজার বাংলাদেশ,পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শেয়ারবাজার কোনটি? ইত্যাদি।

শেয়ার বাজার A to Z

শেয়ার বাজার হল টাকা বা পুঁজি বিনিয়োগের একটি মাধ্যম। একে আবার স্টক মার্কেট ইকুইটি বাজার বা স্ট্রকের ক্রেতা এবং সমষ্টি যেখানে ব্যবসায়িক মালিকানা দাবির প্রতিনিধিত্ব করে এবং এর মাধ্যমে পাবলিক স্টক এক্সচেঞ্জ তালিকাভুক্ত থাকে। এখানে সিকিউরিটি থাকে একে বলা হয় শেয়ার বাজার। মূলত শেয়ার বাজার হলো এমন একটি স্থান যেখানে বিভিন্ন দায়বদ্ধ কোম্পানি অর্থাৎ পাবলিক কোম্পানি স্টক এক্সচেঞ্জ নিবন্ধিত থাকে এবং যারা নিবন্ধিত থাকে শুধু তাদেরই শেয়ার কেনাবেচা হয় যার কারণে একে আবার পুঁজিবাজার বলা হয়ে থাকে।

এক কথায় শেয়ারবাজার হলো স্টক মার্কেট। আর এই বাজারে সাধারণত ইকুটি বাজার কোম্পানি স্টক বা স্টক মার্কেট এবং মানসম্মত মৌলের ড্রাইভেটিস এর ট্রেনিংয়ের জন্য সার্বজনীন সত্তা হিসেবে কাজ করে থাকে। অর্থাৎ এটি ইকুইটি বাজার কোম্পানির শেয়ার যাকে বলা হয় স্টক এবং একটি মানসম্মত মূল্যের ড্রাইভেটিস ভস এর ট্রেডিং এর জন্য এটি সার্বজনীন সত্তা, যেখানে অর্থনৈতিক লেনদেন হয়ে থাকে। ২০০৮ সালের শুরুতে শেয়ারবাজার বিশ্ব স্টক মার্কেট মাপ ৩৬.৬ ট্রিলিয়ন হিসাবে করা হয়েছিল এবং এটি এক্সেল হিসেবে কাজ করেছিল।

আরো পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং - কিভাবে করতে হয় জেনে নিন

শেয়ারবাজার বলতে বোঝানো হয় এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে স্টক এক্সচেঞ্জ এর কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্ত করা হয় এবং এই তালিকাভুক্ত কোম্পানি গুলোর শেয়ার লেনদেন করা হয়। এ ছাড়াও বাইরের যে কোন কোম্পানি শেয়ার ক্রয়ের মাধ্যমে শেয়ারবাজারের হোল্ডার হতে পারেন। মূলত যে কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়ানোর জন্যই শেয়ার বিক্রয় করা হয়ে থাকে আর যে ব্যক্তি এই শেয়ার ক্রয় করেন এবং মুনাফা অর্জন করেন তিনি হলেন শেয়ার হোল্ডার।

বাংলাদেশের শেয়ার বাজার কয়টি

শেয়ার বাজার কে মূলত স্টক মার্কেট হিসেবেই অভিহিত করা হয়ে থাকে। এটি স্টক মার্কেট বা ইকুইটি বাজার কোম্পানির শেয়ার এবং মানসম্মত মূল্যের ড্রাইভেটিস এর ট্রেনিং এর জন্য সার্বজনীন সত্তা হিসেবে কাজ করে থাকে। বিভিন্ন মাধ্যম হিসেবে প্রায় ৭৯১ ট্রিলিয়ন ট্রলার রয়েছে ড্রাইভেটিস বাজার আর ১৯৮০ এর মধ্যে স্বয়ংক্রিয় রূপ হিসাবে এ শেয়ার বাজার প্রচার করা হয়ে থাকে। তবে বাংলাদেশের দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ বা শেয়ার বাজার রয়েছে এগুলো হল -

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (Dhaka stock exchange, DSE)

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (Chittagong stock exchange, CSE)

আর এইসব স্টক এক্সচেঞ্জে কম্পিউটারাইজ অটোমেটেড ট্রেডিং সিস্টেম দ্বারা শেয়ার এবং যেকোনো আর্থিক সিকিউরিটিজ লেনদেন করা হয়ে থাকে। আর আর বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের নিয়ন্ত্রণ সংস্থার নাম হল " বাংলাদেশ সিকিউরিটিস এন্ড এক্সেস কমিশন (BSEC)"।

শেয়ার বাজার কিভাবে কাজ করে

শেয়ার বাজার সম্পর্কে জানতে হলে আমাদের আগে জানতে হবে শেয়ার বাজার কিভাবে কাজ করে! শেয়ার বাজারের ধারণাটি অর্থাৎ শেয়ার বাজার কিভাবে কাজ করে এই ধারণাটি বেশ সহজ কারণ শেয়ার বাজারের কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকগণ ব্যবসা প্রসারনের জন্য বা অন্য কোন বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে অর্থ সংগ্রহ করেন এবং ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং যাকে আইপিও (IPO) নামে অভিহিত করা হয় একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানিকে স্টক এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে তালিকাভুক্ত করেন।

আর যেসব কোম্পানিগুলো এই শেয়ার বাজারের তালিকাভুক্ত হন সেইসব বিলিয়োগকারী কোম্পানিগুলো শেয়ার বাজারের প্রাইমারি মার্কেট থেকে ক্রয় করেন এবং পরবর্তী তা সেকেন্ডারি মার্কেটে অর্থাৎ নিজেদের মধ্যে লেনদেন করতে পারেন। আর এভাবে যে সকল কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ করেন সেই সকল বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিনিয়োগের মাধ্যমে মূলধনী মুনাফা এবং এর লভ্যাংশ অর্জন করে থাকেন।

তবে স্টক এক্সচেঞ্জ এর লেনদেন সবসময় চাহিদা ও সরবরাহের ভিত্তিতে যেসব শেয়ার বাজার গুলোর তালিকাভুক্ত তাদের বাজার মূল্য প্রতিনিয়ত ওঠানামা করে। শেয়ার বাজারে স্টক বা শেয়ার ছাড়াও অন্যান্য যেসব সিকিউরিটিজ লেনদেন করা হয় সেগুলো হল - ব্রন্ড, মিউচুয়াল ফান্ড ইত্যাদি।

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার পূর্বে শেয়ার বাজার সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকতে হবে এবং শেয়ার বাজারে কিভাবে বিনিয়োগ করা যায় সে সম্পর্কেও আপনাকে জানতে হবে তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক শেয়ার বাজারে কিভাবে বিনিয়োগ করা যায় শেয়ার বাজারে মূলত দুই ভাগে বিনিয়োগ করা হয়ে থাকে অর্থাৎ দুই ধরনের মার্কেটের মাধ্যমে বিনিয়োগ করা হয় এগুলো হলো

প্রাইমারি মার্কেট

সেকেন্ডারি মার্কেট

প্রাইমারি মার্কেট

শেয়ারবাজারে আপনাকে শেয়ার কিনতে হলে অর্থাৎ স্টক এক্সচেঞ্জ করতে হলে কোম্পানিকে প্রাইমারি শেয়ার ছাড়তে হবে। তবে প্রাইমারি শেয়ারকে অনেক সময় ঝুকিমুক্ত শেয়ার বলা হয়ে থাকে কারণ এই মার্কেটের মাধ্যমে সরাসরি কোন কোম্পানির নিকট হতে শেয়ার কেনা হয়। তবে প্রাইমারি মার্কেটে প্রবেশ করতে হলে আপনার নূন্যতম ৫,০০০ থেকে ৬,০০০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে আর এই বিনিয়োগের মাধ্যমে আপনি সরাসরি কোম্পানির শেয়ার হোল্ডার হতে পারবেন। মনে রাখবেন, প্রত্যেকটি কোম্পানির শেয়ারের একটা ফেস ভ্যালু থাকে।

শেয়ার মার্কেটে যখন এই কোম্পানিগুলো তাদের শেয়ার ছাড়ে তখন ফেস ভ্যালুর সাথে প্রিমিয়াম যোগ করে দেয়া হয়। মনে করুন, কোন কোম্পানির শেয়ারের ফেস ভ্যালু হলো ২০ টাকা এবং তারা দশ ১০ টাকা প্রিমিয়াম সহ বাজারের দাম নির্ধারণ করে দিবে ত্রিশ ৩০ টাকা।

সেকেন্ডারি মার্কেট

সেকেন্ডারি মার্কেট বলতে বোঝানো হয়ে থাকে যখন প্রাইমারি শেয়ার কেনার পর কোম্পানিগুলো কোন তৃতীয় কোম্পানির কাছে তাদের শেয়ারগুলো বিক্রয় করে থাকে। তবে সেকেন্ডারি মার্কেটের বিনিয়োগ গুলো কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ মনে করা হয় কারণ এই লেনদেনগুলো সরাসরি কোম্পানির কাছ থেকে করা হয় না। সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেন করার জন্য বিনিয়োগের পরিমাণ বেশি হতে হয়। এখানে শুরুতেই বিনিয়োগ করতে হবে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা। তবে আপনি সেকেন্ডারি শেয়ার মার্কেটে প্রবেশ করার পূর্বে আপনাকে শেয়ার বাজার সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।

নতুনদের জন্য শেয়ার বাজার

যারা নতুন শেয়ার বাজারে প্রবেশ করতে চান অর্থাৎ নতুনদের জন্য শেয়ার বাজারে প্রবেশ করার পূর্বে শেয়ার বাজার সম্পর্কে আপনাদের খুব ভালোভাবে জানতে হবে। প্রথমেই আপনাদের জানতে হবে কিভাবে শেয়ার বাজার শুরু করবেন, কত টাকা বিনিয়োগ করবেন, শেয়ার মার্কেটে কিভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন এই সকল তথ্য আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ জেনে নিতে হবে। তবে যারা নতুন শেয়ার বাজারে প্রবেশ করবেন তাদের প্রথমে জানতে হবে শেয়ার মার্কেট কোনগুলো! তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক 

আরো পড়ুনঃ  মাসে লাখ টাকা আয় করার ১২টি জনপ্রিয় উপায়

বাংলাদেশে দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে এগুলো হলো - ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (Dhaka stock exchange, DSE) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (Chittagong stock exchange, CSE)। আপনি যদি ইচ্ছে করেন তাহলে বাংলাদেশের এইসব স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার ক্রয় করতে পারেন এবং তা বিক্রয় করে মুনাফা লাভ করতে পারেন। এছাড়া ও ভারতের কিছু বড় বড় কোম্পানি রয়েছে যারা তাদের শেয়ারগুলো বিক্রি করেন এগুলো হলো - বাজাজ, রিলায়েন্স, টাটা, আদানি পোর্ট ইত্যাদি।

তবে নতুনদের জন্য শেয়ার বাজারে প্রবেশ করতে হলে তাদের অবশ্যই একটি সঠিক গাইডলাইন থাকতে হবে এবং কাজ করার প্রচুর ধৈর্য থাকতে হবে। আপনি যদি ধৈর্য ধরে পরিশ্রম করতে পারেন তাহলে একজন সফল স্টক মার্কেটার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন।

নতুনদের জন্য শেয়ার বাজারে প্রবেশ

আপনারা যারা নতুন শেয়ার বাজারে প্রবেশ করতে চান তাদের জন্য এই বিষয়টি একটু জটিল মনে হতে পারে। তবে আপনি যদি শেয়ারবাজার সম্পর্কে তথ্যগুলো সঠিকভাবে জানতে পারেন তাহলে এই বিষয়টি কোন জটিল নয়, বরং আপনার কাছে অনেক সহজ মনে হবে। মনে রাখবেন, শেয়ার বাজারে প্রবেশ করতে হলে আপনি যদি প্রাইমারি শেয়ারবাজারে প্রবেশ করেন তাহলে আপনার ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা ইনভেস্ট করলেই আপনি প্রাইমারি শেয়ার বাজারে প্রবেশ করতে পারবেন।

প্রাইমারি শেয়ার বাজারে প্রবেশ করা অনেকটা ঝুঁকিমুক্ত এর প্রধান কারণ হলো আপনি সরাসরি কোম্পানির কাছ থেকে এই শেয়ার বাজার বা স্টক এক্সচেঞ্জ ক্রয় করতে পারবেন। তবে আপনি যখন সেকেন্ডারি মার্কেটে প্রবেশ করবেন তখন আপনি সরাসরি শেয়ার কিন্তু কোন কোম্পানির কাছ থেকে কিনতে পারবেন না কোন তৃতীয় ব্যক্তির কাছ থেকে আপনাকে শেয়ার বাজার বিক্রি করে সেকেন্ডারি শেয়ার বাজারে পরিণত করতে হবে।

আর যেহেতু আপনি সরাসরি কোন কোম্পানির কাছ থেকে এই শেয়ার কিনবেন না তাই এই বিনিয়োগ আপনার জন্য কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ মনে হতে পারে। তবে মনে রাখবেন, ঝুঁকি না নিলে কখনোই আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন না। সেকেন্ডারি মার্কেটে প্রবেশের ক্ষেত্রে আপনার বিনিয়োগের পরিমাণ একটু বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে শুরুতেই ২০ হাজার থেকে ত্রিশ ৩০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। অনেক কোম্পানি রয়েছে তাদের ফ্যাক্টরি গুলোকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন পড়ে

আরো পড়ুনঃ  টাকা ছাড়া ব্যবসা করার ১০টি উপায়

কিন্তু কোম্পানির মালিকগণ তাদের নিজের কোম্পানির অর্থ বিনিয়োগ করতে চান না। এক্ষেত্রে আপনি যদি নিজে বিনিয়োগ করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমত ব্যাংক থেকে লোন নিতে হবে। আর আপনি যদি ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে থাকেন তাহলে এক্ষেত্রে আপনাকে লোনের টাকার সাথে কিন্তু সুদ সহ টাকা শোধ করতে হবে যার কারনে প্রথম অবস্থায় এই ব্যবসা আপনার কাছে ঝুঁকিপূর্ণ মনে হতে পারে। তবে স্টক মার্কেটটি তাদের মালিকানা বেচাকেনা করে আর একেই বলা হয় শেয়ার বাজার।

তবে মনে রাখবেন আপনি যদি শেয়ারবাজার কিনেন আর এই কোম্পানিগুলো যখন লাভ করবে তখন আপনি এই লাভের ভাগেদার হবেন। আর যদি কোম্পানিগুলো লাভের পরিবর্তে লস খায় তাহলে আপনাকে লসের ভাগিদার হতে হবে। তবে আপনি আপনার কষ্টে অর্জিত টাকা বিনিয়োগ করার পূর্বে অবশ্যই একটি গাইড লাইনের কাছ থেকে সঠিকভাবে শেয়ার বাজার সম্পর্কে জেনে নিবেন।

শেয়ার বাজার শিখতে চাই

শেয়ার বাজার হলো এমন এক ধরনের অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের স্টক কেনাবেচা করে থাকে। আর এই বেচা কেনার মাধ্যমে স্টক এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে এই শেয়ার বাস্তবায়িত হয়ে থাকে। বর্তমানে শেয়ার বাজার সম্পর্কে আমাদের সকলেরই ধারণা রয়েছে যেমন - আপনি যদি ভারতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশী টাকায় আপনি ভারতীয় রুপি করতে হলে শেয়ার বাজারের লাভ-লস এর ওপর আপনার টাকা নির্ভর করে।

যেমন শেয়ার বাজার যদি বেশি থাকে তাহলে আপনি ভারতীয় রুপি বেশি পাবেন আর যদি কম থাকে তাহলে আপনাকেও টাকা লস খেতে হবে অর্থাৎ কম টাকা দেবে তারা। বাংলাদেশের দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে এগুলো হলো -ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (Dhaka stock exchange, DSE) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (Chittagong stock exchange, CSE)। ভারতের দুটি নামিদামী স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে এগুলো হল - ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ (NSE) এবং বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ(BSE)। 

আরো পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি জেনে নিন

মনে রাখবেন, শেয়ার বাজার হলো এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনি শেয়ার ক্রয় করে মিলিনিয়ার হতে পারেন আবার জিরোতে ও পৌছাতে পারেন। তবে কোন কাজে ভয় পেলে চলবে না, আপনাকে অদম্য সাহসের সঙ্গে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখবেন, শেয়ার বাজারের মূল্য যদি কমে যায় অর্থাৎ আপনি যে টাকা বিনিয়োগ করেছেন সেটি নির্ভর করবে শেয়ার বাজারে দরদামের ওপর। আপনি যদি কোন কোম্পানির ১০০০ টি শেয়ারের মধ্যে ১ টি শেয়ার কিনে থাকেন তাহলে এর অর্থ দাঁড়াবে আপনি উক্ত মালিকের ১০০ ভাগের মধ্যে এক ভাগের মালিক হলেন। 

তাহলে উক্ত কোম্পানির যদি কোন প্রফিট অর্জন করে তাহলে আপনি সেই প্রফিটের লাভ্যাংশ হিসেবে সেই পরিমাণ অর্থ পেয়ে যাবেন এবং যদি ওই কোম্পানি লাভ না করে লস করে অর্থাৎ ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে আপনাকেও এই পরিমাণ অংশের ভাগীদার হতে হবে। ঝুঁকি না নিলে কখনো উন্নতি করা যায় না তাই আপনি অবশ্যই ভয় পেয়ে পিছিয়ে যাবেন না।

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ পদ্ধতি বা একাউন্ট

আপনি যদি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে চান তাহলে সর্বপ্রথমে আপনার একটি একাউন্ট এর প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে আপনাকে একটি ডিম্যাট (Demat) একাউন্ট খুলতে হবে। তবে শেয়ার বাজারে সকল কিছুই অনলাইন ভিত্তিক তাই আপনাকে অবশ্যই অনলাইন সম্পর্কে সঠিকভাবে ধারণা রাখতে হবে। আপনি যদি ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্ট খুলেন তাহলে এই অ্যাকাউন্টটি আপনাকে একজন ব্রকারের মাধ্যমে খুলতে হবে।

আর ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্ট সাধারণত শেয়ার মার্কেট থেকে সকল টাকা অর্থাৎ আপনি যে টাকা ইনকাম করবেন সকল টাকা ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করবে। পরবর্তীতে ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার অর্জিত টাকা আপনি যে ব্যাংকে একাউন্ট করবেন সেই ব্যাংকে ট্রান্সফার হয়ে থাকে। আপনি অনলাইনে এই ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য যে কোন ব্রোকারের সাহায্য নিতে পারেন। 

বাজারে আপনি অনেক ধরনের ব্রোকারের সন্ধান পাবেন এর মধ্যে রয়েছে এঞ্জেল ব্রোকিং এর আওতায় ডিমান্ড একাউন্ট খোলা সবচেয়ে ভালো। আর আপনি যদি এই প্রকারের ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর, পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং আপনার সিগনেচারের স্ক্যান কপির প্রয়োজন হবে। আপনি যদি একাউন্ট খুলে থাকেন তাহলে বিভিন্ন কোম্পানির কাছ থেকে শেয়ার বাজার কিনতে পারবেন এবং পরবর্তীতে কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে আপনি প্রফিট অর্থাৎ লভ্যাংশ পেয়ে যাবেন।

শেয়ার বাজারে জন্য প্রয়োজনীয় অ্যাকাউন্ট

আপনি যদি শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একাউন্ট খুলতে হবে মনে রাখবেন আপনি যদি সঠিকভাবে অ্যাকাউন্ট খুলতে না পারেন তাহলে শেয়ার বাজার আপনার জন্য বেশ ঝুঁকিপূর্ণ একটি স্থান মনে হবে তাই প্রয়োজনীয় একাউন্টগুলো অবশ্যই জেনে নিন

ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্ট

আপনি যদি প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি উভয় মার্কেটের বিনিয়োগ করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এই ডিম্যাট (Demat) অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনি শেয়ার বাজারের ইলেকট্রনিক কপি রাখতে পারবেন।

বিও একাউন্ট (Beneficiary Owner's ,BO)

আপনি যদি শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে চান অর্থাৎ স্টক এক্সচেঞ্জ এর ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই বিও একাউন্ট (Beneficiary Owner's ,BO) একাউন্ট খুলতে হবে। একাউন্টটি খুলতে হয় প্রধানত ব্রোকার হাউসে আর ব্রোকার হাউজ হল এমন একটি প্রতিষ্ঠান যা লাইসেন্স প্রাপ্ত শেয়ার বাজারের সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য সকল প্রকার কাজ করে থাকে।

একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

আপনি যদি শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি একাউন্ট খুলতে হবে আর এই অ্যাকাউন্ট অনলাইনের মাধ্যমে খুলতে হবে এক্ষেত্রে আপনার যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে তা হলো -

  • বাংলাদেশের যেকোনো ব্যাংকে একটি একাউন্ট খোলা থাকতে হবে কারণ আপনি যখন অনলাইন প্লাটফর্মে একাউন্ট করবেন তখন ওই অ্যাকাউন্টে আপনার এই ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর যোগ করতে হবে।
  • মিডওয়ে সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ওয়েবসাইট থেকে বিও একাউন্ট (Beneficiary Owner's ,BO) খোলার আবেদনপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
  • ব্যাংক এ একাউন্ট খোলার জন্য আপনার অর্থাৎ আবেদনকারীর ছবি, নমিনীর ছবি, আবেদনকারী এবং নমীনির জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি, ব্যাংকের চেকের কপি এবং আবেদনকারীর ব্যাংকের একাউন্টের স্বাক্ষরের স্ক্যান কপি প্রয়োজন হবে।

শেয়ার বাজার বাংলাদেশ

বাংলাদেশের দুটি স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে এগুলো হলো - ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (Dhaka stock exchange, DSE) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (Chittagong stock exchange, CSE)। শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে হলে আপনাকে শেয়ার বাজার সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা রাখতে হবে। আপনি যদি সম্পূর্ণ ধারণা না রেখে শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে চান তাহলে লস এর সম্মুখীন হতে পারেন। এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছেন যারা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ইনভেস্ট করেছেন এবং তাদের অজ্ঞতার কারণে নিঃশেষ হয়ে গেছেন। আবার এমন অনেকেই আছেন -

যারা বাংলাদেশের স্টক এক্সচেঞ্জে অর্থাৎ শেয়ার মার্কেটে ব্যবসা করে কোটিপতি হয়েছেন। শেয়ার মার্কেট হলো সম্পূর্ণ অনলাইন ভিত্তিক একটি ব্যবসায়িক প্ল্যাটফর্ম যার কারণে অনেক বড় বড় শেয়ার হোল্ডার রয়েছেন যারা সব সময় শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করার পরামর্শ প্রদান করে থাকেন। আপনি যদি অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনি যে টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন তার দ্বিগুণ ফেরত পাবেন। তবে নতুনদের জন্য শেয়ার মার্কেটে অল্প টাকা বিনিয়োগ করাই উচিত।

এরপর আপনি যখন প্রাইমারি প্লাটফর্ম থেকে সেকেন্ডারি মার্কেটে প্রবেশ করবেন তখন আপনার অভিজ্ঞতা অনেক বেড়ে যাবে এবং আপনি খুব সহজেই বিনিয়োগ করতে পারবেন। আপনি যদি স্বল্পসময়ের জন্য স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনার প্রফিট কম আসবে আর যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনার লভ্যাংশ অনেকটাই বেশি আসবে।

শেয়ার বাজারে সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করা যায়

যারা শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে চান তাদের মাথায় একটি প্রশ্ন আসে তা হলো শেয়ার বাজারে সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করা যায়! আপনি যদি শেয়ার বাজারে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে প্রথম অবস্থায় আপনার শেয়ার বাজারে অনেক টাকা বিনিয়োগ করার উচিত হবে না। আপনি প্রথমে শেয়ার বাজারে প্রাইমারি মার্কেটে পাঁচ ৫ হাজার থেকে ছয় ৬ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন এবং যখন সেকেন্ডারি স্টক মার্কেটে প্রবেশ করবেন তখন- 

আপনাকে প্রথম অবস্থায় ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। তবে শেয়ার মার্কেটে একজন ব্যবসায়ী কত টাকা বিনিয়োগ করবে সেটা নির্ভর করে তার আর্থিক অবস্থার ওপরে। তবে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই প্রথমে কম টাকা বিনিয়োগ করা উচিত।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শেয়ারবাজার কোনটি?

আপনারা যারা শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে আসেন তাদের মাথায় একটি প্রশ্নই আসে আর তা হলো পৃথিবীর সবচেয়ে শেয়ার বড় শেয়ারবাজার কোনটি! যদিও আপনাকে প্রাথমিক অবস্থায় নিজ দেশীয় শেয়ার বাজারে ইনভেস্ট করতে হবে এবং ব্যবসা শিখতে হবে। এদিক থেকে বাংলাদেশে দুটি শেয়ার বাজার রয়েছে তা হল - ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (Dhaka stock exchange, DSE) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (Chittagong stock exchange, CSE)।

আরো পড়ুনঃ  বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

তবে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শেয়ারবাজার হলো আমেরিকার নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে এখন পর্যন্ত বাজার মূলধনের দিক থেকে আমেরিকার এই নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ বিশ্বের বৃহত্তম স্টক এক্সচেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। বর্তমানে এই নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ লন্ডনের স্টক এক্সচেঞ্জ কেও অতিক্রম করেছে। ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত এই শেয়ার বাজারের মোট মূলধনের পরিমাণ ১৬৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর এই শেয়ার বাজার পরিচালনা করেন নিউ ইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জ ইউরোনেক্সট।

শেয়ার বাজার নিয়ন্ত্রণ করে কে

১৯৯৩ সালের ৮ জুন সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন নামে পুঁজি বাজার নিয়ন্ত্রণ সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ২০১২ সালের ডিসেম্বর মাসে এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ সিকিউরিটি এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি ( BSEC)। বাংলাদেশের শেয়ার বাজারের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান গুলো হল 

বিএসইসি

সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন

এই নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলো শেয়ারবাজার পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ, আইন প্রণয়ন, সংশোধন, পরিমার্জন এবং বিনিয়োগ কারীদের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাসহ যাবতীয় অনিয়ম প্রতিরোধ ও যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকেন।

শেয়ার বাজার দর

শেয়ার বাজারের বাজার দর কিভাবে নির্ধারণ করা হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা। কিন্তু যারা শেয়ার বাজারের ব্যবসা করবেন তাদের অবশ্যই জানতে হবে শেয়ার বাজার দর কিভাবে হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে শেয়ার বাজার বা স্ট্রকের দাম মূলত এর চাহিদা এবং সরবরাহ দ্বারা নির্ধারিত হয়ে থাকে। কোন ব্যক্তি বা কোম্পানি এর বাজার দর নির্ধারণ করে দেন না। চাহিদা যদি বেশি হয় তাহলে দাম বেড়ে যায় এবং যোগান বেশি হলে দাম কমতে থাকে আর শেয়ার বাজারের দর এভাবে নির্ধারণ করা হয়।

শেয়ারবাজার কি হালাল

শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে গেলে অনেকের মনে প্রশ্ন বা আসে শেয়ার বাজার কি হালাল ব্যবসা। এক্ষেত্রে আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন শেয়ার বাজার হলো একটি অনলাইন ব্যবসা প্লাটফর্ম। এখানে আপনি একটি কোম্পানির কাছ থেকে নির্দিষ্ট মূল্যে শেয়ার কিনবেন এবং তা বাজার মূল্যে বিক্রি করবেন। আর এদিক থেকে শেয়ার বাজার হলো একটি হালাল ব্যবসা। মনে রাখবেন, ব্যবসা করা হলো সুন্নাহ। আপনি কোম্পানির কাছে যে পুঁজি বা প্রিমিয়াম দিয়ে আপনার অংশীদারিত্ব কিনবেন সেটি সম্পূর্ণ বৈধ, অবৈধ নয়।

আপনার এই অংশীদারিত্ব, লেনদেনও পুরো বৈধ। কেউ যদি নিজের কিনে রাখা অংশ বিক্রি করতে চাই তাহলে নির্দিষ্ট পরিমাণে অর্থ দিয়ে আপনি যদি তা কিনে নেন তাহলে এটা হবে পুরোপুরি বৈধ পন্থা আর এদিক থেকে শেয়ার বাজারের ব্যবসা হালাল।

শেষ কথা

বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে অনেকে শেয়ার বাজার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত কারণ শেয়ার বাজার ব্যবসা হল পুরোপুরি অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা প্ল্যাটফর্ম। আর আপনাকে এই শেয়ার বাজারে ব্যবসা করতে হলে শেয়ার বাজার সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা রাখতে হবে। আপনি যদি সম্পূর্ণ ধারণা রেখে এই ব্যবসা আত্মনিয়োগ করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই প্রফিট করতে পারবেন। মনে রাখবেন, পরিশ্রম এবং ধৈর্য আপনাকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিবে।

প্রিয় সুধী, আমি আপনাদের জন্য শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে যাবতীয় বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আমি আশা করি আমার এই আর্টিকালের মাধ্যমে আপনারা নতুনদের জন্য শেয়ার বাজার - শেয়ার বাজার A to Z অজানা অনেক বিষয়ে জানতে পারবেন। আর যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url