আন্তর্জাতিক নার্স দিবস - সম্পর্কে জেনে নিন

নার্সিং পেশা হলো একটি মহৎ পেশা। ডাক্তারের পাশাপাশি নার্সরা ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে ।প্রতিবছর ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন করা হয়ে থাকে। প্রিয় সুধী, আমি আপনাদের জন্য আন্তর্জাতিক নার্স দিবস সম্পর্কে যাবতীয় বিষয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।

Image


আন্তর্জাতিক নার্স দিবসের ইতিহাস, নার্স দিবস কেন পালন করা হয়ে থাকে, নার্স দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় সহ যাবতীয় বিষয় তুলে ধরেছি। আমি আশা করি আমার এই কন্টেন্ট আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। আর যদি উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্টস করবেন এবং শেয়ার করে বন্ধুদের জানানোর সুযোগ করে দিবেন।

আন্তর্জাতিক নার্স দিবস

১৮২০ সালের ১২ মে তারিখে ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গল জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি ছিলেন একজন নার্স বা সেবিকা আর তার এই পেশাকে সম্মান জানাতেই আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিবছর ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স  দিবস পালন করা হয়। নার্স বলতে সাধারণত একজন সেবিকা বা সেবক কে বোঝানো হয়ে থাকে। সাধারণত নার্সিং হল এমন একটি পেশা যা জনগণের স্বাস্থ্য পরিচর্যা এবং স্বাস্থ্য সচেতনামূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং যারা অসুস্থ মানুষকে সেবা দান করে থাকেন তাদেরকে বলা হয় নার্স।

আরো পড়ুনঃ  আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস - সম্পর্কে জানুন

১২ মে প্রতিবছর আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্ব নার্স দিবস পালন হয়ে থাকে। আমরা অনেকেই মনে করি একজন রোগীকে কেবলমাত্র একজন ডাক্তার সুস্থ করে তুলতে পারেন কিন্তু আমাদের এই ধারণা ভুল কারণ একজন ডাক্তার শুধু দিকনির্দেশনা বা সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন কিন্তু তাকে সেবা যত্ন করে সুস্থ করে তোলে একজন নার্স। একজন মুমূর্ষ্য মানুষকে সুস্থ করার জন্য একজন ডাক্তারের যেমন পরামর্শ প্রয়োজন ঠিক তেমনি তাকে সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণের জন্য একজন নার্স ও অনেক প্রয়োজন।

তবে নার্স বলতে আগে শুধু মেয়েদের বোঝানো হতো তবে বর্তমানে এই নার্সিং পেশায় পুরুষরাও অংশগ্রহণ করছে। আমাদের স্বাস্থ্য সেবা খাতে নার্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে তাই নার্সের প্রতি সম্মান জানাতে বিশ্বে প্রতিবছর এই নার্স দিবস উদযাপন করা হয়।

আন্তর্জাতিক নার্স দিবসের ইতিহাস

১৯৬৫ সাল থেকে ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অফ নার্সেস আইসিএল বা আন্তর্জাতিক ধাত্রী পরিষদ এই দিবসটি উদযাপন করে আসছে। ১৯৫৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ডারোথি সাদারল্যান্ড যিনি যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা কল্যাণ বিভাগের একজন কর্মকর্তা প্রস্তাব করেন যে, তৎকালীন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হোয়াইট ডি আইজেনহাওয়ার এই আন্তর্জাতিক নার্স দিবস বা ধাত্রী দিবস ঘোষণা করবেন তবে তার আশা ব্যর্থ হয় কারণ তিনি তা অনুমোদন করেননি।

আরো পড়ুনঃ  বিশ্ব ইচ্ছা পূরণ দিবস - কেন পালন করা হয় জেনে নিন

পরবর্তীকালে ১৯৭৪ সালের জানুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস হিসাবে ১২ মে উদযাপনের জন্য নির্বাচিত করা হয় এবং ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল যাকে আধুনিক নার্সিং পেশার রূপকার বলা হয় এই মহান মানবী ১৮২০ সালে ১২ মে জন্মগ্রহণ করেন। আর এই মহামানবীর জন্ম দিন কে স্মরণীয় করে রাখতেই ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস ঘোষণা করা হয় আর এখন পর্যন্ত যথাযথ মর্যাদার সাথে প্রতিবছর ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন করা হয়ে থাকে।

আন্তর্জাতিক নার্স দিবসের তাৎপর্য

১৯৭৪ সালের জানুয়ারি মাসে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস হিসেবে ১২ মে উদযাপনের জন্য নির্বাচন করা হয় আর এর প্রধান কারণ হলো এই ১২ মে আধুনিক নার্সিং এর প্রতিষ্ঠাতা বা রূপকার ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল জন্মগ্রহণ করেন। আর তার জন্মবার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে আন্তর্জাতিকভাবে এই নার্স  দিবস পালন করা হয়। তবে নার্স দিবস পালনের তাৎপর্য এবং গুরুত্ব অনেক বেশি কারণ নার্সিং পেশা হলো সেবামূল ক পেশা এবং নার্সিং পেশা যে একটি চ্যালেঞ্জ এবং চিকিৎসা খাতে বিশেষ অবদান রাখে তার গুরুত্বকে স্বীকার করতেই এই নার্সিং দিবস পালন করা হয়।

ডাক্তারের পাশাপাশি নার্স রোগীদের পরিষেবা দিয়ে এবং অক্লান্ত পরিশ্রম করে তাদেরকে সুস্থ করে তোলেন। তাই নার্সিং পেশা যে কতটা সম্মানের এবং কতটা কষ্টকর তার স্বীকৃতি দেওয়ার জন্যই এই আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন করা হয়ে থাকে। এইজন্যই নার্সিং দিবসের তাৎপর্য অনেক বেশি।

বাংলাদেশ এবং নার্সিং 

বাংলাদেশ সরকার নার্সিং খাতকে আন্তর্জাতিকভাবে নেওয়ার জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বাংলাদেশে নার্সিং শিক্ষার মান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আট ৮ টি নার্সিং ইনস্টিটিউট কে নার্সিং কলেজের রূপান্তর করা হয়েছে এবং যেসব স্টাফ নার্স এন্টি পয়েন্টে সিনিয়ার তাদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণীর মর্যাদা প্রদান করা হয়েছে। হাসপাতাল গুলোতে নিয়োগ দেয়া হয়েছে প্রায় ৩৩ হাজার নার্স  আর বাংলাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোর সেবার মান বাড়াতেই এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

আরো পড়ুনঃ আন্তর্জাতিক যুব দিবস - কবে পালিত হয় জেনে নিন

এছাড়াও বাংলাদেশে যেসব এমডি,এমএস,পি এইচডি, এমপিএইচ সহ উচ্চতর ডিগ্রিধারী হাজার ও নার্স আছেন তারা সিনিয়র নার্স হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে দুঃখের বিষয় হলেও একথা চরম সত্য যে, চরম সেবার সাথে যুক্ত আমাদের নার্সিং পেশার ৯৫ শতাংশ নার্সা তেমন পদোন্নতি মিলে না। তবে সেবার মান উন্নত করতে হলে অবশ্যই নার্সদের যথাযোগ্য সম্মান দিতে হবে কারণ চিকিৎসকের পাশাপাশি নার্সরা চিকিৎসা সেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। রোগীদের ওষুধ খাওয়ানো থেকে শুরু করে তাদের সেবা অর্থাৎ সার্বিক তত্ত্বাবধানে তারা থাকেন।

নার্সিং দিবসের প্রতিপাদ্য

১৯৭৪ সালের জানুয়ারি মাসে ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস ঘোষণা হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন প্রতিপাদ্য বিষয় নিয়ে এই আন্তর্জাতিক নাচ দিবস পালন করা হয়ে থাকে নিম্নে পর্যায়ক্রমে এগুলো তুলে ধরা হলো

১৯৯০ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - "নার্স এবং পরিবেশ"।

১৯৯১ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " মানসিক স্বাস্থ্য-কর্মে নার্স "।

১৯৯২ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " স্বাস্থ্যকর বাধক্য "।

১৯৯৩ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " গুণ, খরচ এবং নার্সিং "।

১৯৯৪ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " সুস্থ জাতির জন্য স্বাস্থ্যকর পরিবার "।

১৯৯৫ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " মহিলাদের স্বাস্থ্য নার্সরা পথ সুগম করে "।

১৯৯৬ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্সিং গবেষণার মাধ্যমে উন্নত স্বাস্থ্য "।

১৯৯৭ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " সুস্থ তরুন মানুষ একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ "।

১৯৯৮ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " সম্প্রদায়ী স্বাস্থ্যের জন্য অংশীদারিত্ব "।

১৯৯৯ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্সিং এর অতীত উদযাপন, ভবিষ্যতের দাবি "।

২০০০ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স সব সময় আপনার জন্য "।

২০০১ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স সর্বদা আপনার জন্য, সহিংসতার বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ "।

২০০২ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্সরা সর্বদা আপনার জন্য, পরিবারের যত্ন নেওয়া "।

২০০৩ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স এইডস কলঙ্কের বিরুদ্ধে লড়াই, সবার জন্য কাজ করা "।

২০০৪ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স দরিদ্রের সাথে কাজ করা, দরিদ্রের বিরুদ্ধে "।

২০০৫ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " রোগীদের নিরাপত্তার জন্য নার্স নকল ওষুধ এবং নিম্নমানের ওষুধ লক্ষ্য করা "।

২০০৬ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নিরাপদ কর্মীরা জীবন বাঁচায় "।

২০০৭ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " ইতিবাচক অনুশীলনের পরিবেশ মানসম্মত কর্মক্ষেত্র মানসম্মত রোগীর যত্ন "।

২০০৮ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " গুণগত মান প্রদান, সম্প্রদায়, পরিবেশন নার্সরা প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা এবং সামাজিক যত্নের নেতৃত্ব দেয় "।

২০০৯ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " গুণগত সরবরাহ করা, সম্প্রদায় পরিবেশন করা, নার্সরা যত্ন উদ্ভাবনের আগ্রহী "।

আরো পড়ুনঃ ভালো বাসা দিবস কত তারিখ / ভালোবাসা দিবস কিভাবে আসলো জেনে নিন

২০১০ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " গুণমান প্রদান, সম্প্রদায় পরিবেশন করা, দীর্ঘস্থায়ী যত্ন নেয়ার নার্স "।

২০১১ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " ব্যবধান বিলোপ করা এক্সেস এবং ইকুইটি বাড়ানো "।

২০১২ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " ব্যবধান বিলোপ করা ফরম এভিডেন্স টু অ্যাকশন "।

২০১৩ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " ব্যবধান বিলোপ করা সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য "।

২০১৪ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স পরিবর্তনের জন্য একটি শক্তি, স্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ "।

২০১৫ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স পরিবর্তনের জন্য একটি শক্তি, কার্যকর যত্ন, কার্যকর খরচ "।

২০১৬ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স পরিবর্তনের জন্য একটি শক্তি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার স্থিতিস্থাপকতা উন্নত করা "।

২০১৭ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স নেতৃত্বের জন্য একটি কন্ঠস্বর, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জন "

২০১৮ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স নেতৃত্বের জন্য একটি কন্ঠস্বর, স্বাস্থ্য একটি মানব অধিকার "।

২০১৯ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স নেতৃত্বের জন্য একটি কন্ঠস্বর, সবার জন্য স্বাস্থ্য "।

২০২০ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স নেতৃত্বের জন্য একটি কণ্ঠস্বর, বিশ্বকে স্বাস্থ্যের দিকে নার্সিং "

২০২১ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্স নেতৃত্বের জন্য একটি কন্ঠস্বর, ভবিষ্যতের স্বাস্থ্যসেবার জন্য একটি দৃষ্টি "।

২০২২ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " আমাদের নার্স, আমাদের ভবিষ্যৎ "।

২০২৩ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় শক্তিশালী নার্স, নেতৃত্বের বিকল্প নেই "।

২০২৪ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - " নার্সেস মেক দা ডিফারেন্স "।

জাতীয় নার্সিং দিবস কবে?

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন জাতীয় নার্সিং দিবস বা আন্তর্জাতিক নার্সিং দিবস কবে? আর যারা এই প্রশ্নটি google এ খুজে থাকেন আমি তাদের জন্য বলছি আন্তর্জাতিক নার্সিং দিবস হল ১২ মে। ১৮২০ সালে ১২ মে আধুনিক নার্সিং পরিষেবার জনক বা রূপকার ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল জন্মগ্রহণ করেন আর এই মহামানবীর জন্মদিন কে স্মরণীয় করে রাখতেই প্রতিবছর ১২ মে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক নার্সিং দিবস পালন করা হয়।

আন্তর্জাতিক নার্স দিবস কেন পালন করা হয়

১৮২০ সালে আধুনিক নার্সিং পেশার রূপকার ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গল জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি ১২ মে জন্মগ্রহণ করেন যার কারণে তার জন্মদিন কে স্মরণীয় করে রাখতেই ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অফ নার্সেস ১৯৭৪ সালে একটি ইভেন্টে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে নারীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরেন এবং তখন থেকেই প্রতিবছর ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন করা হয়ে থাকে।

নার্সের ইতিহাসে প্রথম নার্স কে ছিলেন

ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল যিনি দা লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প নামে পরিচিত তিনি ছিলেন নার্সিং সেবার প্রথম নার্স। তার বাবার নাম ছিল উইলিয়াম adward নাইটেঙ্গেল এবং মায়ের নাম ছিল ফ্রান্সিস নাইটেঙ্গেল এবং ১৮২০ সালে ১২ মে তিনি এক অভিজাত্য পরিবারে ইতালির ফ্লোরেন্স পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন। নার্স হওয়ার স্বপ্ন তার মনে ছোটবেলা থেকেই ছিল কিন্তু নার্সিং পেশাকে তখনকার দিনে সম্মানের চোখে দেখা হত না এরপরেও তিনি তার স্বপ্নকে পূরণ করেন 

এবং তিনি নার্সিং পেশায় নিজেকে আত্মনিয়োগ করেন। এরপর ১৭৭৪ সালে একটি ইভেন্টে ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় এবং এই মহামানবীর জন্মদিন কে স্মরণীয় করে রাখতেই প্রতিবছর ১২ মে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক নার্সিং দিবস পালন করা হয়।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url