বাংলাদেশের সেরা ১০ জন টিকটকার (tiktoker) - টিক টকে ভাইরাল হওয়ার ১০ টি উপায় জানুন

বাংলাদেশ সহ পুরো বিশ্বে অনেক তরুণ-তরুণী ইউটিউবে কাজ করে থাকে।বাংলাদেশের সেরা ১০ জন টিকটকার (tiktoker)  - টিক টকে ভাইরাল হওয়ার ১০ টি উপায় নিয়ে আমি লিখার চেষ্টা করেছি। যারা tiktok জগতে সফল হতে চায় বাংলাদেশের সেরা ১০ জন টিকটকার (tiktoker)  - টিক টকে ভাইরাল হওয়ার ১০ টি উপায় তাদের জানা উচিত।

Image

বাংলাদেশের সেরা ১০ জন টিকটকার (tiktoker)  - টিক টকে ভাইরাল হওয়ার ১০ টি উপায় সহ tiktok কি, টিক টক শব্দের অর্থ কি, টিক টক এর উৎপত্তি কোথায়, বাংলাদেশের সেরা টিকটকার এবং টিক টকে ভাইরাল হওয়ার কিছু উপায়, বাংলাদেশের সেরা টিক টকার এবং টিক টক এর সবচেয়ে ফলোয়ার কার এসব নিয়ে আমি বিস্তারিত আলোচনা করেছি।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশের সেরা টিকটকারের তালিকা (tiktoker) - টিক টকে ভাইরাল হওয়ার ১০ টি উপায় 

টিক টক কি

টিক টক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাপ/প্ল্যাটফর্ম। টিক টক নামের এই জনপ্রিয় অ্যাপ ব্যবহার করে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু সাধারণ মানুষ হয়ে উঠেছে সুপারস্টার। প্রতিদিন টিক টক (Tiktok) এর ১৫ সেকেন্ডের কিছু জনপ্রিয় ভিডিও আপলোড করা হয় যা সোশ্যাল social নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীর কাছে খুব পছন্দের বিষয়। টিক টক (Tiktok) বর্তমানে মানুষের কাছে এত জনপ্রিয় একটি অ্যাপ যা কিছুদিন আগে এই অ্যাপটি নিষিদ্ধ করার জন্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়ে ছিল। 

কিন্তু এই সময়ের মধ্যে আবার অনেকেই এর নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন এবং অধিকাংশ মানুষ এই অ্যাপে সমর্থন জানিয়েছেন। তবে বর্তমান সময়ে টিক টক এমন একটি অ্যাপ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে যার দ্বারা সাধারন মানুষও সুপারস্টারের খ্যাতি লাভ করেছে। তবে তাদের পরিচিতি এবং পটভূমি না থাকলেও এই টিকটক এর মাধ্যমে তারা হয়ে উঠেছে তারকা। শুধু তাই নয় আজকে এই অ্যাপের মাধ্যমে তারা উপার্জন করছে। এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা tiktok এই অ্যাপকে উপার্জনের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে।

টিক টক (Tiktok)  অর্থ কি

টিক টক (Tiktok)  শব্দের আক্ষরিক অর্থ হলো "গলা কম্পন ছোট ভিডিও"। একে আবার সংগীত ভিডিওর প্ল্যাটফর্ম এবং সামাজিক নেটওয়ার্ক হিসেবেও অভিহিত করা হয়। তবে tiktok এর জন্ম যেহেতু চীনে তাই চীনা ভাষায় এর অর্থ হল "দৌয়িন" যাকে ফিনিন ও বলা হয়।

টিক টক (Tiktok) এর জন্ম /  উৎপত্তি

টিক টক (Tiktok) চালু হয়েছিল ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। টিক টক (Tiktok) এর প্রতিষ্ঠাতা চীনের ঝাং ইয়েমিং। টিক টক (Tiktok) বর্তমানে এশিয়ার নেত্রীস্থানীয় ছোট ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হলেও এটি বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় সংগীত ভিডিওর সম্প্রদায় হিসেবে দ্রুত ক্রমবর্ধমান অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। পুরো বিশ্বব্যাপী ২০১৮ সালের জুন মাস পর্যন্ত এই টিক টক (Tiktok) অ্যাপটি  ১৫০ মিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে।

২০১৮ সালে এটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ডাউনলোডকৃত অ্যাপ্লিকেশন এবং আনুমানিক হিসাব ধরা হয়েছিল ৪৫.৮ মিলিয়ন এবং এই টিক টক (Tiktok) অ্যাপ টি ৫০০ মিলিয়ন ব্যক্তি মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর তালিকায় এসে পৌঁছেছে। এই টিক টক অ্যাপ এ তিন ৩ থেকে ৬০ সেকেন্ডের বিভিন্ন শিক্ষণীয় ভিডিও, কৌতুক, নাচ সহ বিভিন্ন ধরনের ছোট ভিডিও তৈরি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে এটি ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে এটি বিশ্বের দরবারে সুপরিচিত।

বাংলাদেশের সেরা ১০ জন টিকটকার (tiktoker)

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক tiktoker রয়েছে কিন্তু সবাই সফলতা অর্জন করতে পারেনি। বাংলাদেশের সেরা টিক টকাদের নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো-

শামীমা আফরিন ওমি

শামীমা আফরিন ওমি বাংলাদেশের একজন সর্বাধিক জনপ্রিয় টিকটক তারকা। সামীমা আফরিন ওমির রয়েছে বাংলাদেশে সর্বাধিক টিকটর ফলোয়ার। আর তার tiktok পেজটি "শামীমা আফরিন ওমি" অর্থাৎ নিজের নামে পরিচালনা করেন। বাংলাদেশের টিকটক জগতে সর্বাধিক জনপ্রিয় একটি নাম হল শামীমা আফরিন ওমি। ১৯৯৮ সালের ৩ জানুয়ারি তিনি খুলনা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তার বয়স ২৪ বছর।

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রী। বর্তমানে তিনি একজন সফল ইউটিউব তারকা এবং সামাজিক প্রভাবক। তিনি tiktok জগতে সবার শীর্ষে অবস্থান করছেন। তার সুন্দর হাসি ও স্টাইলের জন্য তিনি নিয়মিত টিকটক ভিডিও, facebook, instagram, ইউটিউব সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ভিডিও প্রকাশ করে থাকেন। তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফলোয়ারের সংখ্যা ৬.৬ মিলিয়ন।

আরো পড়ুনঃ  ভালো ব্রান্ডের- এসির- দাম সহ এসি সম্পর্কে দশ ১০ টি বিষয় জেনে নিন

বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ফলোয়ারের সংখ্যা সবার শীর্ষে তাই তাকে বাংলাদেশের সেরা টিকটকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে তিনি বর্তমানে tik tok ভিডিওতে জনপ্রিয়তা অর্জনের পাশাপাশি অভিনয় জগতে একজন জনপ্রিয় তারকা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।

অনামিকা ঐশী

বর্তমান টিক টক tiktok জগতে অনামিকা ঐশী বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষের কাছে তিনি একজন জনপ্রিয় টিকটকার হিসেবে পরিচিত। তিনি অন্যতম সোশ্যাল মিডিয়া জনপ্রিয় তারকা। অনামিকা ঐশী টিকটক জগতে ভিডিও এবং নাচের ছলে ছোট ছোট ক্লিপগুলোর জন্য টিক টক এর সাথে সাথে ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন এবং এই সোশ্যাল মিডিয়াতে তার রয়েছে প্রচুর ফ্যান ফলোয়ার।

বর্তমানে তার ফলোয়ার রয়েছে ৪.৫ মিলিয়ন। বাংলাদেশের যেসব তারকা টিক টক নির্মাণ করেন অনামিকা ঐশী তাদের মধ্যে অন্যতম একজন। তিনি ২০০৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বরিশাল জেলায় এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তার বয়স ২১ বছর। তিনি সপরিবারে ঢাকায় বসবাস করেন। ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে তিনি টিক টক tiktok জগতে প্রথম পা রাখেন। এই অল্প সময়ের মধ্যে সামাজিক প্লাটফর্মে তার জনপ্রিয়তা অনেক বেশি।

তিনি টিক টক tiktok ভিডিওতে নাচের ছন্দে ছোট ছোট ভিডিও করে থাকেন। বর্তমানে তার ফলোয়ারের সংখ্যা ৪.৫ মিলিয়ন। অনামিকা ঐশীর ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে অনেক ফলোয়ার রয়েছে।বর্তমানে তার ফেসবুকে ফলোয়ারের সংখ্যা হল ৩৬০k এবং ইনস্টাগ্রাম এ তার ফলোয়ারের সংখ্যা হল ১০৮K। অনামিকা ঐশী মূলত অভিনয়, নাচ, মডেলিং, ব্লগিং ও ভ্রমণ ইত্যাদি বিষয়ে টিক টক tiktok করে থাকেন।

বর্তমান সময়ে নবাগত হিসেবে তিনি বাঙ্গালীদের কাছে নতুন ক্রাশ। তবে অনামিকা ঐশী বর্তমানে সিনেমাতে অংশগ্রহণ করেছেন। আপনারা তাকে তাওহিদ হীরণ পরিচালিত সংশয় সিনেমার নায়িকা হিসাবে দেখতে পাবেন।

তৌহিদ আফ্রিদি

তৌহিদ আফ্রিদি একজন সফল ইউটিউবার এবং tiktoker ।তাওহিদ আফ্রিদি বাংলাদেশের সর্বাধিক সাবস্ক্রাইবার ইউটিউব চ্যানেল যা তিনি তার নিজের নামে অর্থাৎ তৌহিদ আফ্রিদি নামে পরিচালনা করে থাকেন। ১৯৯৮ সালের ৩ জানুয়ারি তিনি জন্মগ্রহণ করেন তিনি তার নিজ শহরের স্কুলে প্লে থেকে লেখাপড়া করেন এবং পরে ঢাকা কলেজে লেখাপড়া করেন। 

তিনি সাত বছর ইংল্যান্ডে ছিলেন এবং সেখানে "ক্যান বুক স্কুল" থেকে লেখাপড়া করেছেন।বর্তমানে তিনি নিউইয়র্ক শিল্প একাডেমী থেকে আট বছর মেয়াদি পিএইচডি কোর্স করছেন। ২০২৫ সাল নাগাদ তারপর পড়াশোনা শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। বর্তমানে তিনি তার কর্মজীবন জীবন পরিচালনা করছেন মাই টিভিতে কমেডি কিং এবং অভিনয় করে। 

এছাড়াও তিনি ইউটিউব চ্যানেলেও কাজ করেন। তার ইউটিউব চ্যানেলটি ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে এবং এর কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৫ সালের ১৬ই ডিসেম্বর থেকে।বর্তমানের তার ইউটিউব ফলোয়ার হল ২.১ মিলিয়ন এবং তিনি নন স্টপ কমেডিয়ান ধাঁচের চ্যানেল পরিচালনা করেন। এখন পর্যন্ত তার এই চ্যানেলটি ভিউ হয়েছে ২ কোটি ৯১ লাখ ৫৪ হাজারের বেশি এবং এখানে তার ফলোয়ার রয়েছে তিন লাখ ৬৭ হাজার ৬০০ এর বেশি। 

তিনি তার চ্যানেলে ৬৬টিরও বেশি ভিডিও আপলোড করেছেন। বর্তমানে তার চ্যানেলের জনপ্রিয়তা দিন দিন আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়াও তার নিজ নামে অর্থাৎ  ইউটিউব চ্যানেলের নাম তৌহিদ আফ্রিদি এবং এখানে তার গ্রাহক রয়েছে ১.৫ মিলিয়ন এবং ভিউয়ারস রয়েছে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি।

আরোহী মিম

আরোহী মিম টিক টক জগতে বাংলাদেশের সফল টিকটকাদের মধ্যে একজন অন্যতম। তিনি একজন টিক টক স্টার, ইনস্টাগ্রাম তারকা ও ইউটিউব মডেল। ২০০৪ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি আরোহী মিম ধানমন্ডির এক মুসলিম পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি তার সপরিবারে সেখানে বসবাস করেন। তিনি একজন সফল ইউটিউবার হিসেবে মিউজিক ভিডিও, শর্ট ফিল্ম, তীর্থক শর্ট ভিডিওতে নিয়মিত কাজ করে থাকেন।

গত বছর প্রাঙ্ক লিংক ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে তার "টিনেজ লাভ" নামক একটি চলচ্চিত্র অবমুক্ত হয় এবং এই চলচিত্রের মাধ্যমে তিনি পরিচিতি লাভ করেন এবং তিনি অল্প সময়ের মধ্যেই খুব জনপ্রিয়তার শীর্ষে ওঠেন। এছাড়াও তিনি "পালায় পালায়" নামক একটি নাটক সম্প্রতি শেষ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ফলোয়ারের সংখ্যা ২.৫ মিলিয়ন।

সামিরা খান মাহি

সামিরা খান মাহি যার আসল নাম হল ফারজানা ইয়াসমিন কলি। তিনি একজন বাংলাদেশী টিভি অভিনেত্রী, মডেল এবং সোশ্যাল মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। সামিরা খান মাহি ১৯৯৫ সালে ৭ ফেব্রুয়ারি সিলেট জেলা লক্ষীপুরে একটি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তার বয়স ২৭ বছর এবং তার উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি এবং ওজন ৫০ কেজি। সামিরা খান মাহির রয়েছে তিন বোন এবং এক ভাই তবে সব ভাই বনের মধ্যে মাহি সবার ছোট।

আরো পড়ুনঃ  দুবাই ভিসার দাম কত - দুবাইয়ে সর্বনিম্ন বেতন কত জেনে নিন

১৯১৪ সাল থেকে তিনি মিডিয়ায় কাজ করা শুরু করেন এবং তখন থেকে এখন পর্যন্ত অত্যন্ত সুনামের সাথে তিনি কাজ তার কাজ পরিচালনা করে যাচ্ছেন। তিনি সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তার সিস্কিং আপ টিক টক এর মাধ্যমে। তিনি বাংলা মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রিতে বিভিন্ন ব্র্যান্ড এবং প্রকাশনার সাথে কাজ করেন। বর্তমানে তার সোশ্যাল মিডিয়ায় ফলোয়ারের সংখ্যা ২.৬ মিলিয়ন।

শাকিলা পারভীন

বর্তমান প্রজন্মের মিউজিক ভিডিওর মডেল এবং একজন অভিনয় শিল্পী হিসাবে সবচেয়ে বেশি যিনি সমাদিত তার নাম শাকিলা পারভীন। বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে তিনি তরুণ তরুণীদের কাছে মিউজিক ভিডিওর মডেল হিসেবেই বেশি পরিচিত লাভ করেছেন। যারা মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেন তাদের সবার কাছে শাকিলার নামটি বেশ প্রাধান্য পেয়েছে। ১৯৯৫ সালের ৯ জানুয়ারি শাকিলা পারভিন জন্মগ্রহণ করেন।

তিনি শাকিলা পারভিন নামে পরিচিত হলেও তার পরিবারের সবাই তাকে মুক্তি বলে ডাকে। তিনি বাংলাদেশের একজন মডেল, অভিনেত্রী ও নিত্য শিল্পী। সামাজিক দিক থেকেও তিনি বেশ প্রভাবশালী। তিনি তার পড়াশোনা শেষ করেছেন বাংলাদেশের বিজনেস অফ টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি থেকে। তিনি বাংলাদেশের প্রথম জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন সংগীত শিল্পী ন্যান্সির গানের মডেল হিসেবে কাজ করে।

তারপর তিনি আরো কয়েকটি জনপ্রিয় গানের মডেল হিসেবে কাজ করে যেমন - "বুক চিন চিন করছে হায়"। টিক টক tiktok জগতে তার ফলোয়ারের সংখ্যা ২.৯ মিলিয়ন। বাংলাদেশের স্বনামধন্য চিত্র নায়িকা শাবনূর তার অভিনয় জগতের অনুপ্রেরণা। অভিনয়ের মধ্যে দিয়েই তিনি নিজেকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে চান।

নুসরাত জাহান অন্তরা

নুসরাত জাহান অন্তরা বাংলাদেশের একজন মডেল ও অভিনেত্রী। তিনি একজন সফল টিকটক তারকা ও মডেল। টিক টক tiktok জগতের কুইন হিসেবে তাকে অভিহিত করা হয়ে থাকে। তিনি ২০০১ সালের ২২ শে জুলাই বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার একটি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি তার পরিবারসহ ঢাকার মিরপুরে বসবাস করেন। টিক টক tiktok এর মাধ্যমেই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেকে সুপারস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় তার ফলোয়ারের সংখ্যা ৩ মিলিয়নেরও বেশি। বর্তমানে তিনি কাজ করছেন বিভিন্ন নাটক, মিউজিক ভিডিওসহ ওয়েব সিরিজে।  ইউটিউবে তার নুসরাত জাহান অন্তরা নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে যেখানে তিনি নিয়মিত কাজ করে থাকেন। বিশ্বের বৃহত্তম ভিডিও সম্প্রদায়ের টিকটক তারকাদের একজন অন্যতম সদস্য হলেন নুসরাত জাহান তিনি ইউটিউবে টিক টক ভিডিওর কাজ করার পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামে কাজ করে থাকেন

জেনসি মুন

জেনসি মুন এখন টিক টক জগতের একজন সফল তারকা। তিনি ২০০০ সালের ১ লা মে বাংলাদেশের বরিশাল জেলার এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম জান্নাতুল জেনসি মুন। তবে টিক টক tiktok জগতে জেনসি gensy নামে বেশি পরিচিত। আর পরিবারের লোক তাকে মুন বলে ডাকে। তার বর্তমান বয়স ২৩ বছর। তার পরিবারের লোকজন তাকে মুন বলে ডাকে।

আর টিকটক  tiktok জগতে একজন হিজাবী নারী হিসেবেই বেশি পরিচিতি লাভ করেছেন। তার ভয়েজ খুব সুন্দর আর এই সুন্দর ভয়েসের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন ধরনের সংগীত পরিবেশন করে শ্রোতাদের মন জয় করেছেন। ইউটিউব চ্যানেলে তার ফলোয়ারের সংখ্যা ৩.৯ মিলিয়ন।

অপু ভাই

অপু যার পুরো নাম ইয়াসিন আরাফাত অপু। তিনি টিক টক tiktok জগতে একজন সফল তারকা। তবে টিক টক tiktok জগতে তিনি অপু ভাই নামে বেশি পরিচিত। তিনি নোয়াখালী জেলার সোনাই মুড়ি উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলায় অপুর বাবা মায়ের বিচ্ছেদ হয়ে যাওয়ার কারণে তিনি তার নানার বাড়ি সোনাইমুড়ি পৌরসভার কৈশোর বাগ গ্রামে বড় হন। তিনি কৈশোর বাগ তালিমুল কুরআন নূরানী কাওমি মাদ্রাসা থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন।

 তবে সংসারের অভাবের কারণে তিনি তার লেখাপড়া আর এগোতে পারেননি। এরপর তিনি টিভি ও মোবাইল মেকানিক এর কাজ শিখেন এবং কিছুদিন সার্ভিসিং এর কাজও করেন। এরপর তিনি সোনাইমুড়ী জেলার বাজার ও বিভিন্ন জেলা শহরে তিনি সেলুনের কাজ শুরু করেন। তবে তিনি সেলুনের কাজ বেশ ভালো ভাবে করতে পারতেন। তিনি সেলুনের কাজ করার পাশাপাশি এক পর্যায়ে টিক টক tiktok লাইকিতে আসক্ত হয়ে পড়ে এবং ভিডিও বানানোর কাজ শুরু করে দেন।

তার সফল টিক টক tiktok ভিডিও দেখে টিক টক tiktok লাইকি কর্তৃপক্ষ আরও সুন্দরভাবে ভিডিও বানানোর জন্য তাকে ফ্লাশ লাইট ও বিভিন্ন উপকরণ উপহার দেয়। এরপর শুরু হয় অপুর দল বেঁধে মোবাইলে ভিডিও বানানোর কাজ। অপুর সঙ্গে ভিডিও বানানোর জন্য আশেপাশের বিভিন্ন গ্রাম থেকে তরুণেরা চলে আসতো এমনকি জানা যায় অপুর সঙ্গে ভিডিও বানাতে ঢাকা থেকে অনেক তরুণ তরুণী আসতো গাড়ি রিজার্ভ করে ।

তবে জানা যায় তিনি এক পর্যায়ে বিভিন্ন টিকটকাদের সাথে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন এক পর্যায়ে তিনি ঢাকায় চলে আসেন এবং নিজের জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে সক্ষম হন। তার বলা সংলাপ ও চুলের কালার এর কারণে তিনি আলোচনার শীর্ষে অবস্থান করেন। একের পর এক তিনি সংঘাতে জড়িয়ে পড়েন যার কারণে তাকে হাজত বাসও করতে হয়। এরপর যামিনে মুক্তি নিয়ে তিনি নিজেকে শুধরে নেন এবং নিয়মিত টিকটক জগতে কাজ করেন।

নওরিন আফরোজ পিয়া

নওরিন আফরোজ পিয়া একজন সফল টিক টক tiktok তারকা এবং একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর ও উদ্যোক্তা। ২০১৮ সালে টিক টক tiktok এর মাধ্যমে প্রথম ভিডিও বানানোর কাজ শুরু করেন এবং জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তিনি একজন সফল ইউটিউব তারকা, স্টার ও মডেল। তিনি ২০০৩ সালে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের দিনাজপুর জেলায় এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি তার পরিবারের সঙ্গে দিনাজপুর জেলাতে বসবাস করেন।

 নওরিন আফরোজ পিয়ার বাবা-মা সহ আরো একজন বোন রয়েছে। তিনি দিনাজপুর ডেন্টাল ইউনিভারসিটি স্কুল এন্ড কলেজের একজন ছাত্রী। তার বর্তমান বয়স ২১ বছর। তার মিষ্টি হাসি ও লম্বা চুলের জন্য তিনি খুব সহজে সবার কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছেন। তার লম্বা চুলের জন্য তাকে টিক টক tiktok জগতে লং হেয়ার কুইন নামে তিনি তার ফলোয়ারদের কাছে পরিচিত। ছোটবেলা থেকে তার স্বপ্ন ছিল একজন মডেল হয়ে ওঠা কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে তিনি তা হয়ে উঠতে পারেননি।

এরপর তিনি নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসাবে পরিচিত করেছেন। তিনি নিজেকে আত্মনির্ভরশীল মেয়ে বলে দাবি করেন। তিনি একজন টিকটকার হওয়ার পাশাপাশি তৈরি করেন হারবাল প্রসাধনী তৈরি করেন বিভিন্ন অর্গানিক প্রোডাক্ট দিয়ে। মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। ইউটিউবে তার "আর্টস অফ পিয়া" ও "নওরিন আফরোজ" নামে দুইটি পেজ রয়েছে। 

অনলাইন ফ্যাশন এন্ড ব্র্যান্ডে তিনি নিজে মডেল হিসেবে কাজ করেন।টিকটক জগতে তারকা হওয়ায় তার শৈশবে মডেল হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হয়। এছাড়াও তার youtube পেজে রয়েছে যেখানে তিনি ক্লোথিং ব্যান্ডের ফটোশুট, স্বাস্থ্য বিষয়ক ভিডিও ও বিভিন্ন মেকআপ টিপস দিয়ে থাকেন। বর্তমানে তার মাসিক আয় দেড় থেকে দুই লক্ষ টাকা। তার জীবনের প্রধান লক্ষ্য হলো নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। 

তিনি একজন সফল উদ্যোক্তার পাশাপাশি একজন কন্টেন্ট নির্মাতা। তিনি উদ্যোক্তা হিসেবে তার যাত্রা শুরু করেন। প্রিয়া তার নিজের বানানো হারবাল প্রসাধনী দিয়ে তার প্রথম যাত্রা শুরু করেন এর মধ্যে তিনি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান।

টিক টকে ভাইরাল হওয়ার ১০ টি উপায়

টিকটক বর্তমান তরুণ তরুণীদের কাছে একটি জনপ্রিয় অ্যাপ। এখানে কাজ করে অনেকেই রাতারাতি সফল হয়েছেন আবার অনেকেই বহুদিন কাজ করে ও সফলতা অর্জন করতে পারেননি। তবে আপনি যেখানে কাজ করেন না কেন সফল হওয়ার জন্য কিছু বিষয় আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে।ভাই রাল হওয়ার জন্য অনেক বিষয় আপনাকে মনে রাখতে হবে কারণ ভাইরাল হলে আপনাকে অনেক মানুষ চিনবে।

তাই আপনি যদি টিক টক tiktok এ কাজ করে থাকেন তাহলে ভাইরাল হওয়ার বিকল্প কিছুই নেই। আর টিক টক tiktok এ ভাইরাল হওয়ার কিছু বিষয়ে নিচে তুলে ধরা হলো-

নিয়মিত ভিডিও দেওয়া

টিক টকে ভাইরাল হতে হলে আপনাকে নিয়মিত ভিডিও দিতে হবে। শুধু টিক টক tiktok কেন আপনি যে কাজ করেন না কেন সেই কাজে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে আপনাকে নিয়মিত সেই কাজ করে যেতে হবে। টিক টক tiktok এখানে যদি আপনি একটা ভিডিও দিয়ে রেখে দেন আর কখনো না দেন তাহলে আপনার র‍্যাংকিং কখনোই আসবে না। তাই আপনাকে ভাইরাল হতে হলে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে।

ভিডিও ড্রাফট করে না রাখা

আপনার টিক টক tiktok এ ভাইরাল হতে গেলে আপনাকে ভিডিও ড্রাফট করে রাখা যাবে না। অনেক সময় দেখা যায় আপনি একটা ভিডিও শর্ট দিয়েছেন এবং শর্ট দেওয়ার পর আপলোডও দিয়েছেন। এরপর আবার কিছু অংশ বাদ দিলে ভালো হতো এর জন্য ভিডিও ড্রপ করে রেখেছেন আর এই ড্রাফট করে রাখার কারণে আপনার ভিডিও আর ভাইরাল হবে না। কারণ টিক টক tiktok কোম্পানির ড্রাফট বিষয়টা একেবারে পছন্দ করেনা। তাই টিক টক tiktok জগতে ভাইরাল হতে গেলে আপনাকে এই বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

ভিডিও পাবলিশ

টিক টক tiktok এ ভিডিও আপলোড করার সময় আপনাকে একটা বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে আর তা হলো ভিডিও যেন কখনোই প্রাইভেট করা না থাকে। আপনাকে ভিডিও সব সময় এভরিওয়ান করে রাখতে হবে তা না হলে ভিডিওর কোন ভিউ পাবেন না।

রোস্টিং ভিডিও না দেওয়া

আপনি টিক টক tiktok এ ভিডিও আপলোড করার সময় একটি  বিষয় সব সময় মাথায় রাখবেন আর তা হল আপনি কখনো রোস্টিং ভিডিও আপলোড করবেন না। কারণ টিকটক কোম্পানি রোস্টিং ভিডিও দিলে আপনার অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করে দিতে পারে।

কভার ফটো ব্যবহার করা

টিক টক tiktok এ ভিডিও আপলোড করার সময় আপনাকে কভার ফটো ব্যবহার করতে হবে। অবশ্য ইউটিউবে একে থাম্বনেল বলা হয়। এই কভার ফটো যে কোন ভিডিওর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আর এই বিষয়গুলো দেখেই মানুষ আপনার ভিডিওটা দেখবে। তাই ভিডিও আপলোড করার সময় আপনি অবশ্যই কভার ফটোর দিকে নজর দেবেন।

ভিডিও এর লেন্থ

ভিডিও আপলোড করার সময় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে আপনি কতটুকু লম্বা ভিডিও বা লেন্থ ভিডিও পাবলিস্ট করছেন। মনে রাখবেন, আপনি টিক টক tiktok এ সর্বোচ্চ ৫ মিনিটের ভিডিও আপলোড করতে পারবেন এর বেশি ভিডিও আপনি আপলোড করতে কখনই পারবেন না। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো হয় আপনি যদি ১৫ সেকেন্ডের একটি ভিডিও আপলোড করতে পারেন। কারণ ১৫ সেকেন্ডের ভিডিও টিক টক tiktok কোম্পানির সবচেয়ে বেশি প্রমোট করে থাকে।

হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার

টিক টক tiktok এ ভাইরাল হতে গেলে আপনাকে টিকটকে প্রচুর পরিমাণে হ্যাশট্যাগ এর ভিডিওর কাজ করতে হবে। কারণ টিক টক tiktok এ প্রচুর পরিমাণে হ্যাশ ট্যাগের ভিডিওর কাজ করে থাকে। এখন যে বিষয়ের ওপর ট্রেন্ডিং হ্যাশ অ্যাপ আছে সেই হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করে ভিডিও বানালে আপনি খুব সহজে ভাইরাল হতে পারবেন।

ভিডিওতে ইফেক্ট ব্যবহার

টিক টক tiktok কে বলা হয় ইফেক্ট এর রাজা। আপনি আপনার ভিডিওতে যত বেশি ইফেক্ট দিতে পারবেন আপনার ভিডিও তত ভাইরাল হবে। তাই আপনি ভাইরাল হতে গেলে আপনাকে ভিডিওতে অবশ্যই ইফেক্ট ব্যবহার করতে হবে।

কমেন্টের রিপ্লে দেওয়া

আপনি যখন টিক টক tiktok এ ভিডিও আপলোড করবেন তখন আপনার অনেক কমেন্ট আসতে পারে সেটা ভালো হোক আর মন্দ হোক। তবে আপনাকে অবশ্যই দেখে শুনে কমেন্টের রিপ্লে দিতে হবে। আপনি যদি কমেন্টে রিপ্লাই দিতে পারেন তাহলে আপনার ভিউয়ের পরিমাণও অনেক বাড়বে।

গেম খেলা

মাঝেমধ্যে টিক টক কোম্পানি অনেক গেম নিয়ে আসে। আপনি যদি সেই সব গেম খেলতে পারেন এবং ভিডিও আপলোড দিতে পারেন তাহলে বেশি পারি মানে ভাইরাল হতে পারবেন।

বাংলাদেশের সেরা টিকটকার কে

বর্তমানে বাংলাদেশের সেরা টিকটকার হলেন শামীমা আফরিন ওমি। বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়ায় শামীমা আফরিন ওমির রয়েছে সর্বাধিক ফলোয়ার। তার টিক টক tiktok  পেজটি তিনি নিজের নামে তিনি পরিচালনা করে থাকেন। তার সুন্দর হাসি ও স্টাইল এর জন্য তিনি নিয়মিত টিকটক ভিডিও, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম, ইউটিউব সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ভিডিও প্রকাশ করে থাকেন। এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ফলোয়ারের সংখ্যা বর্তমানে ৬.৬ মিলিয়ন।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার শামীমা আফরিন ওমির। তাই তাকে বাংলাদেশের সেরা টিকটকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি বর্তমানে টিক টক tiktok  ভিডিওতে জনপ্রিয়তা অর্জনের পাশাপাশি অভিনয় জগতে একজন জনপ্রিয় তারকা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।

টিক টক tiktok  এ সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার কার

পুরো বিশ্বব্যাপী টিকটক জগতে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ফলোয়ার যুক্তরাষ্টের অধিবাসী চার্লি ডামেলিও। তার বয়স ১৭ বছর। তিনি একজন নিত্য শিল্পী।টিক টক tiktok এ  তার ফলোয়ারের সংখ্যা ১১ কোটি ৭৬ লক্ষ এবং তার পোস্টে লাইক ৯৪০ কোটি। তবে বাংলাদেশের সেরা টিক টকার হলেন শামীমা আফরিন ওমি। টিক টক tiktok  এ তার ফলোয়ারের সংখ্যা ৬.৬ মিলিয়ন।

শেষ কথা

বাংলাদেশ সহ পুরো বিশ্বের একটি জনপ্রিয় অ্যাপ হলো টিক টক অ্যাপ। বর্তমানে এই tiktok এ অনেকেই ভিডিও  আপলোড করে ভাইরাল হয়েছেন আবার অনেকেই ভাইরাল হতে পারেননি। আমি এমনই বাংলাদেশের বাংলাদেশের সেরা ১০ জন টিকটকার (tiktoker)  - টিক টকে ভাইরাল হওয়ার ১০ টি উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। যারা tiktok জগতে কাজ করে আমি আশা করি তাদের এই আর্টিকেল অনেক উপকারে আসবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url