মে দিবস কি ও কেন - মে দিবস কত সালে পালিত হয় জেনে নিন




পহেলা মে বিশ্বের প্রায় ৮0 টি দেশ সরকারি এবং বেসরকারিভাবে পালন করে থাকে।
কিন্তু অনেকেই মে দিবস কি ও কেন - মে দিবস কত সালে পালিত হয় এ সম্পর্কে
বিস্তারিত জানেন না। আমি আমার আর্টিকেলের মাধ্যমে মে দিবস কি ও কেন - মে দিবস কত
সালে পালিত হয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। সঠিক ভাবে মে দিবস কি ও কেন - মে
দিবস কত সালে পালিত হয় জানতে আমার আর্টিকেলটি পড়ুন।



Image


যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে হে মার্কেটে শ্রমিকদের আন্দোলনের মাধ্যমে এই পহেলা মে
দিবসের সূচনা হয়। অথচ যুক্তরাষ্ট্র পহেলা মে শ্রমিক দিবস হিসেবে পালন করেনা।
যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা প্রতিবছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবার শ্রমিক দিবস পালন
করে।মে দিবস কি ও কেন - মে দিবস কত সালে পালিত হয় এ সম্পর্কে নিচে আলোচনা
করা হলো।



পোস্ট সূচিপত্রঃ মে দিবস কি ও কেন - মে দিবস কত সালে পালিত হয়







মে দিবস কি ও কেন



১ লা /পহেলা মে যাকে মে দিবস বা আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস বলে অভিহিত করা হয়।
প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী .৮০ টিরও বেশি দেশে উদযাপিত হয় করা হয় এই আন্তর্জাতিক
শ্রমিক আন্দোলনের দিবস। এই দিনটি উদযাপন করা হয় শ্রমিকদের কৃতিত্বের স্বীকৃতি
দেওয়ার জন্য। 



এই দিবস বিভিন্ন দেশের শ্রমজীবী মানুষ তাদের কৃতিত্বের স্বরূপ রাজপথে সংঘটিত
ভাবে মিছিল ও শোভা যাত্রার মাধ্যমে এই দিনটি পালন করে থাকে। ১ লা / পহেলা মে
সবার কাছে বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষের কাছে স্মরণীয় দিন। কারণ এই দিনটি হে
মার্কেট দাঙ্গাকে স্মরণ করিয়ে দেয়।



যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে ১৮৮৪ সালে শ্রমিকরা দৈনিক ৮ ঘণ্টা কাজ করার জন্য
আন্দোলন শুরু করে। ১৮৮৬ সালের পহেলা মে পর্যন্ত তারা তাদের দাবি মেনে নেওয়ার
জন্য সময় নির্ধারণ করে দেয়। কিন্তু মালিকপক্ষ দাবি মেনে না নিলে শ্রমিকরা
প্রতিবাদ মুখর হয়ে ওঠে।



শ্রমিক দিবস কি 



শ্রমিক দিবস - শ্রমিকদের অধিকার রক্ষা, শ্রমিকদের মর্যাদা প্রদান ও সম্মান
প্রদানের জন্য যে দিবস পালন করা হয় তাকে বলা হয় শ্রমিক দিবস। সেই সময়ে
শ্রমিকরা তাদের অধিকার আদায়ের জন্য রাজপথে নেমে আসে এবং আন্দোলনে অংশগ্রহণ
করে। কারণ তখনকার সময়ে শ্রমিকদের সময়ের ব্যাপারে বর্বর আচরণ করা হতো।



তাদের বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেওয়া হতো না। শিকাগো শহরের এই
আন্দোলনে সুত্র ধরে বিশেষ করে সকল শ্রমিক তাদের দাবি আদায়ের জন্য গর্জে ওঠে
এবং তারা তা আদায় করে নেয়। ১৮৮৯ সালের ১৪ জুলাই ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে ১
লা/ পহেলা মে কে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়। 



আরো পড়ুনঃ ৭ই মার্চের ভাষণ - ৭ই মার্চের ভাষণের ৪ দফা জেনে নিন



আর সেইদিন থেকে সারাবিশ্বে পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে পালন করা
হয়। অথচ মজার ব্যাপার কি জানেন ! যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের আন্দোলন কে
কেন্দ্র করেই মে দিবস অর্থাৎ ১ লা /পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা
হয় অথচ যুক্তরাষ্ট্রই মে দিবস পালন করে না। 



সেই সাথে কানাডাও ১ লা / পহেলা মে শ্রমিক দিবস পালন করে না। দুটি দেশই
সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সোমবার শ্রমিক দিবস হিসেবে পালন করে থাকে।



হে মার্কেটের ঘটনা



১৮৮৬ সালের ৪ মে সন্ধ্যে সাড়ে সাতটার সময় হালকা বৃষ্টি হচ্ছিল তবুও এই
বৃষ্টির মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেট স্কয়ার নামক এক
বাণিজ্যিক এলাকায় শ্রমিকেরা জড়ো হন মিছিল করার উদ্দেশ্যে। এই সময় শ্রমিক
নেতা আগস্ট স্পিজ শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলছিলেন। এই সময় হঠাৎ করেই
পুলিশ দলের কাছে একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়।



এতে মেথিয়াস যে ডিগান নামক একজন পুলিশ ঘটনা স্থলে মারা যান এবং পরবর্তীতে আরো
ছয় জন পুলিশ নিহত হন। আর এই বোমা বিস্ফোরণের ফলেই পুলিশ শ্রমিকদের ওপর গোলা
বর্ষণ শুরু করে। আর এতে পুলিশ শ্রমিক সংঘর্ষ বাধে এবং এই সংঘর্ষে ১১ জন শ্রমিক
কোথাও এসেছে সাত জন শ্রমিক নিহত হন।



শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাস



১৮৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের মেশা কার শহীদের
আত্মত্যাগকে স্মরণ করেই এই মে দিবস পালন করা হয় ১৮৮৬ সালের মে মাসের আগে
শ্রমিকের শ্রমিকদের প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ঘন্টা কাজ করতে হতো শহরের একদল শ্রমিক
১৮৮৪ সালে একটি দাবি পেশ করেন।



তাদের দাবি ছিল .২৪ ঘন্টায় তারা ১0 থেকে ১২ ঘন্টা কাজ না করে প্রতিদিন ৮ ঘন্টা
কাজ করবে। কিন্তু কারখানার মালিকরা শ্রমিকদের এ কথায় কোন গুরুত্বপূর্ণ প্রদান
করেননি। যার কারণে শ্রমিকেরা ১৮৮৬ সালে হে মার্কেটে আবার আন্দোলন গড়ে তুলেন।
হে মার্কেটে এ সময় বক্তব্য রাখেন আমেরিকান লেবার অ্যান্টিভিস্ট অগাস্ট
স্পিস।



১৮৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হেমার্কেটে একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে
পুলিশ এবং শ্রমিকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। শ্রমিকরা আগে প্রতিদিন .১২ ঘণ্টা কাজ
করতো। পরে তারা কাজের ঘন্টা কমিয়ে ৮ ঘণ্টা করার দাবি করে। আর শ্রমিকরা যখন
তাদের দাবিতে অনশন করে তখন ভুলবশত তাদের স্থানে একটি বোমা বিস্ফোরিত হয়।



আরো পড়ুনঃ জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় জেনে
নিন



আর এই বোমা বিস্ফোরিত হওয়ার ফলে একজন পুলিশ সদস্য নিহত হন। আর এই ঘটনাকে
কেন্দ্র করে পুলিশ শ্রমিকদের ওপর গুলি বর্ষন করেন। আর এই গুলিতে অনেক শ্রমিক
নিহত হন। আবার এক সুত্রে জানা যায়, এইগুলি বর্ষণে চার ৪ জন  সাধারণ
শ্রমিক এবং সাত ৭ জন পুলিশ সদস্য নিহত হন।



এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিশ অ্যান্টিভিস্ট অগাস্ট স্পিস সহ আরো সাত ৭ জনকে আটক করেন। পরের বছর
অর্থাৎ ১৮৮৭ সালের ১১ নভেম্বর অগাস্ট স্পিড সহ ৬ জনকে ফাঁসি দেওয়া হয়
অভিযুক্ত আটজনের মধ্যে বাকি দুইজনের একজন কারাবন্দি অবস্থায় আত্মহত্যা করেন
এবং আর একজনের পনেরো ১৫ বছরের কারাদণ্ড হয়।



এই ঘটনার দুই বছর পর অর্থাৎ ১৮৮৯ সালে প্যারিসে ফরাসি বিপ্লবের ১০০ বছর
পূর্তিতে অনুষ্ঠানে শিকাগোর শ্রমিক আন্দোলনের অর্থাৎ পয়লা মে দিনটিকে ১৮৯০
সাল থেকে উদযাপনের প্রস্তাব দেয়া হয়। এ সময় বিভিন্ন দেশ শ্রমিক আন্দোলনের
পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করতে থাকেন। ঠিক তখনই বেরিয়ে আসে ইতিহাসের
নির্মম সত্য। অ্যান্টিভিস্ট অগাস্ট স্পিস এর কাহিনী স্পিড ও বাকি সাত জন
দোষী ছিলেন না। তারা ছিলেন নির্দোষ।



আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শ্রমিকরা বিভিন্ন ধরনের কর্মসূচি ঘোষণা করে এবং তাদের
দাবি আদায়ের লক্ষে অটল থাকেন। দীর্ঘ কয়েক বছর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন
ধরনের আন্দোলন চলে। এরপর ১৯০৪ সালে আমস্টার ডাম শহরে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়।
সেই প্রস্তাবে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে শ্রমিকদের দৈনিক ৮ ঘন্টা কাজের সময়
নির্ধারণ করা হয়।



এবং শ্রমিকদের যথাযথ বেতন ভাতা ও সম্মান দেয়া হয়। আর এই প্রস্তাবকে গ্রহণের
মধ্যে দিয়েই এখন পর্যন্ত ১ লা /পহেলা মে শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। এরপর ১৯১৬
সালে আমেরিকা শ্রমিকদের ৮ ঘন্টা কাজের দাবি মেনে নেন। এরপর ১৯১৭ সালে রাশিয়ার
বিপ্লবের পরে ইন্সটল ব্লগ ও সোভিয়েত ইউনিয়ন ১ লা / পয়লা মে কে বিশ্ব শ্রমিক
দিবস হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে।



এবং সেই থেকে তাদের দেশে ১ লা /পহেলা মে  জাতীয় ছুটি হিসেবে ঘোষণা করে।
যে সকল শ্রমিকদের আত্মত্যাগের কারণে বর্তমানে এই সকল শ্রমিকরা সম্মান ও মর্যাদা
পাচ্ছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান জানিয়ে ১ লা /পহেলা মে শ্রমিক দিবস
পালন করা হয়।



মে দিবস কত সালে পালিত হয়



প্রতিবছরই মে মাসের ১ তারিখ বা ১ লা /পহেলা মে দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
বিশ্বে প্রায় ৮০ টির ও বেশি দেশ শ্রমিক দিবস বা মে দিবস পালন করে থাকে। ১৮৮৪
সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের শ্রমিকরা আন্দোলন শুরু করেন। তাদের দাবি ছিল
তারা ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৮ ঘন্টা কাজ করবে কিন্তু মালিকপক্ষ এই দাবি মেনে নেননি।
পরে শ্রমিকরা তাদের মালিকদের ১৮৮৬ সালের পহেলা মে পর্যন্ত সময় বেঁধে
দেন। 



কিন্তু মালিকরা সাড়া না দিলে ১৮৮৬ সালের ৪ মে শ্রমিকরা আন্দোলন শুরু করেন এবং
কয়েকজন শ্রমিক ও পুলিশ সদস্য সহ ১১ জন শহীদ হন। এরপর ১৮৮৯ সালের ৪ জুলাই
ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে পহেলা মে কে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে ঘোষণা
করা হয়। আর সেদিন থেকেই পয়লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস।



বাংলাদেশের শ্রমিক আন্দোলনের ইতিহাস



২০০৬ সালে বাংলাদেশের শ্রমিকদের দাবির রক্ষার্থে প্রত্যেক শ্রমিকের আইনগত ও বৈধ
অধিকার রক্ষার জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপত্তা এবং কর্ম ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যসেবা
ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন করা হয়। এবং মে দিবস অর্থাৎ পহেলা মে
বাংলাদেশের সরকারি ছুটির দিন হিসেবে ঘোষণা করা হয়। আর এই দিনে রাষ্ট্রপতি
শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বিশেষ বাণী দিয়ে থাকেন।



সেই সাথে সরকারি এবং বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠান এবং সংস্থাগুলো এই দিন পালন করার
উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সেমিনার, সমাবেশ ও আলোচনা সভার আয়োজন
করে থাকে। আর শ্রমিকদের স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপত্তামূলক বিষয়গুলো যেমন - অগ্নি
সংক্রান্ত ঘটনা, বিল্ডিং এবং যন্ত্রপাতি বা কাছাকাছি কাজ করা, অতিরিক্ত ওজন
প্রত্যাহার, বিপদজনক ধোয়ার বিরুদ্ধে সতর্কতা,



আরো পড়ুনঃ ২১ শে/একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্পর্কে জানুন



প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জাম, ব্যক্তিগত সর্তকতা যেকোনো ঝুঁকি মূল্যায়ন এবং
প্রতিরোধ ব্যবস্থা, কর্মসংস্থানে বায়ু চলাচল, তাপমাত্রার ব্যবস্থা কর্মসংস্থান
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখা ইত্যাদি। প্রতি বছরই মে দিবসকে কেন্দ্র করে
প্রতিপাদ্য বিষয় থাকে। ২০২১ সালের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল - "মালিক শ্রমিক
নির্বিশেষে মুজিব বর্ষে গড়বো দেশ"।



মে দিবসের বাণী



বাংলাদেশে ২০০৬ সাল থেকে শ্রমিকদের দাবি রক্ষার্থে এবং প্রত্যেক শ্রমিকের আইনগত
অধিকার রক্ষার জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত আইন প্রণয়ন করা হয়
এবং মে দিবসে বাংলাদেশের সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়। আর এই দিনের রাষ্ট্রপতি
শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বিশেষ বাণী দিয়ে থাকেন।মাননীয় রাষ্ট্রপতি হামিদ দেশের
উন্নয়ন ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে শ্রমিকদের একযোগে কাজ করার আহ্বান
জানিয়েছেন। 



তিনি বলেন, প্রতিযোগিতামূলক আজকের এই বিশ্বে টিকে থাকার জন্য, উৎপাদন বাড়ানোর
জন্য, সরকারের সাথে নিয়োগ কর্তা ও শ্রমিকদের ভালো সম্পর্ক থাকতে হবে।
দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী সেখ হাসিনা ও তার বাণীতে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও
শ্রমজীবী মানুষের কল্যাণে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের, সুখী, সমৃদ্ধ ও সোনার
বাংলা গড়তে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।



আরো পড়ুনঃ বিজয় দিবস কি ও কেন জেনে নিন



পয়লা মে কে স্মরণ করে রাখতে ও শহিদ শ্রমিকদের সম্মান জানাতে বাংলাদেশ টেলিভিশন
ও বাংলাদেশ বেতার গুলো বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করে থাকে। ১৮৮৯ সালে অনুষ্ঠিত
আন্তর্জাতিক শ্রমিক সমাবেশ  শ্রমিক দিবসকে "আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংহতি
দিবস" বলে অভিহিত করা হয়।



২০২১ সালে শ্রমিক দিবসের বাণী ছিল -"মালিক শ্রমিক নির্বিশেষে মুজিব বর্ষে গোড়ব
দেশ" এবং ২০২৩ সালে শ্রমিক দিবসের বাণী হলো -"শ্রমিক মালিক একতা উন্নয়নের
নিশ্চয়তা"।



শেষ কথা



পহেলা মে জাতীয় শ্রমিক দিবস।এই দিবসে শ্রমিকদের সম্মান এবং মর্যাদার জন্য পুরো
বিশ্ব পহেলা মে পালন করে থাকে। সেদিনের সেই শ্রমিক আন্দোলন হয়েছিল বলে আজকের
এই শ্রমিকেরা মাথা উঁচু করে বিশ্বের দরবারে দাঁড়িয়ে আছে। তারা ১০ - ১২ ঘন্টা
কাজের পরিবর্তে এখন ৮ ঘণ্টা কাজ করতে পারছে। তারা পেয়েছে সম্মান, তারা পেয়েছে
মর্যাদা। তাইতো সারা বিশ্ব সেদিনের সেই শ্রমিক আন্দোলনকে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ
করে রাখবে।











এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url