জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় জেনে নিন
আমরা সবাই নিজ দেশের পতাকাকে সম্মান করি। কিন্তু আমরা জানিনা জাতীয় পতাকা
কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয়। আমি জাতীয় পতাকা কি
- বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় জানাতে আমার আর্টিকেলটি
আপনাদের জন্য।
জাতীয় পতাকা হল একটি দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। তাই আমাদের সঠিকভাবে জানতে
হবে জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন
হয়।আর জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় এ
সম্পর্কে আলোচনা করা হল।-
পোস্ট সূচীপত্রঃজাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন
হয়
- জাতীয় পতাকা কি
- বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয়
- বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কে উত্তোলন করেন
- বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কবে কোথায় উত্তোলন করা হয়
- বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস কবে
- বাংলাদেশের পতাকা কে অঙ্কন করেন
- বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ইতিহাস
- জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময়
- শেষ কথা
জাতীয় পতাকা কি
জাতীয় পতাকা হল একটি দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। যে প্রতীক বা চিহ্নের মাধ্যমে
পুরা বিশ্বের দরবারে একটি দেশ তাদের নিজেদের পরিচয় বহন করে। প্রতিটি দেশের
পতাকায় অন্তর্নিহিত থাকে সেই দেশের মর্মকথা। আমার দেশ, আমার পতাকা, আমার গর্ব,
আমার অহংকার।
বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের পশ্চিম গেটে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সর্বপ্রথম
উত্তোলন করা হয়েছিল।.১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায়
সর্বপ্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। আর এই ২রা মার্চ থেকেই বাংলাদেশের
আকাশে বাতাসে উড়তে থাকে সবুজের উপর লাল বৃত্তের মাঝখানে সোনালী মানচিত্র অঙ্কিত
পতাকা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করা হয়। আর এই ছাত্র সমাবেশে
তৎকালীন ডাকসু সভাপতি অ স ম আব্দুর রব সর্বপ্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন।
এর পর দিন ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থিতিতে অপর ছাত্রনেতা
শাহাজান সিরাজ জাতীয় সংগীত পরিবেশন এর মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
এরপর ২৩ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার ধানমন্ডির নিজ বাসভবনে এবং নিজ
হাতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। আবার ১৯৭১ সালে ১৭ এপ্রিল মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন
মেহেরপুরে বর্তমানে মুজিবনগর আম বাগানে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময়
সর্বপ্রথম জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। আমাদের জাতীয় পতাকা কি -
বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় জানা প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃবিজয় দিবস কি ও কেন জেনে নিন
১৯৭১ সালের ১৮ই এপ্রিল ভারতের কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে এ পতাকা উড়ানো হয়।
আর এটিই ছিল বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার প্রথম উত্তোলন।
সর্বপ্রথম আমাদের এই পতাকাটি সবুজ জমিনের উপর লাল বৃত্তের মাঝখানে সোনালী
মানচিত্র খচিত ছিল। ১৯৭২ সালের ১২ই জানুয়ারি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা থেকে
মানচিত্র সরিয়ে ফেলা হয়।
১৯৭২ সালের ১৭ ই জানুয়ারি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাটি রাষ্ট্রীয়ভাবে গ্রহণ করা
হয়। সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের আকাশে - বাতাসে উড়ে বেড়ায় আমাদের
গর্বে রচিত সেই লাল সবুজের পতাকা।পতাকা হল আমাদের আবেগের নাম, পতাকা হল আমাদের
অনুভূতির নাম।
লাখো বাঙালির রক্তের বিনিময়ে অর্জিত সম্মানের নাম। যার নিচে দাঁড়িয়ে আজও সবাই
দেশের জন্য গর্ববোধ করি। আমাদের জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম
কোথায় উত্তোলন হয় জানা প্রয়োজন।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কে উত্তোলন করেন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তৎকালীন ডাকসু সভাপতি অ স ম আব্দুর রব ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনে ২রা মার্চ সর্বপ্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন।
এরপর ২৩ মার্চ বাঙালি জাতির পিতা, বাঙালি জাতির গর্ব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
তার ধানমন্ডির নিজ বাসভবনে এবং নিজ হাতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। তাই
আমাদের জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় জানা
প্রয়োজন।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম কবে কোথায় উত্তোলন করা হয়
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ১৯৭১ সালের ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পশ্চিম
গেটের বটতলায় সর্বপ্রথম উত্তোলন করা হয়। আর এই ২ রা মার্চ থেকেই বাংলাদেশের
আকাশে - বাতাসে উড়তে থাকে লাল-সবুজের পতাকা। এরপর ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার ধানমন্ডির ৩২ নং বাড়িতে নিজ হাতে প্রথম
জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস কবে
১৯৭১ সালের ২রা মার্চ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে।
এই দিন ডাক সুর ভিপি আ স ম আব্দুর রব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের
পশ্চিম গেটের বট তলায় প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। আর সেদিন
থেকেই ২ মার্চ বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা দিবস হিসেবে পালন করা হয় হয়।
আরো পড়ুনঃ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস কেন পালন করা হয় জেনে নিন
সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় পতাকা ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত কিছু মাপ
রয়েছে। যেমন -
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ভবনে ব্যবহারের জন্য পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত হবে
১০ঃ ৬। লাল বৃত্তের ব্যাসার্ধের অনুপাত হবে .৫ঃ১।
বড় গাড়িঃ সবুজ অংশ ১৫ ইঞ্চি এবং লাল বৃত্ত ৯ ইঞ্চি
ছোট গাড়িঃ সবুজ অংশ ১০ ইঞ্চি এবং লাল বৃত্ত ৬ ইঞ্চি
এছাড়াও আন্তর্জাতিক ও দ্বিপাক্ষিক অনুষ্ঠানে টেবিলে ব্যবহারের জন্য যে পতাকা
ব্যবহার করা হয়, তার মাপ হল ১০ অনুপাত ৬। এবং এটা নির্ধারিত মাপ।
আমাদের জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় জানা
প্রয়োজন।
বাংলাদেশের পতাকা কে অঙ্কন করেন
শিব নারায়ন দাস সর্বপ্রথম বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কিত জাতীয় পতাকার নকশা তৈরি
করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুল হকলের ১১৮ নম্বর রুমে বসে জাতীয় পতাকার ডিজাইন
করেন। বাংলাদেশের প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী কামরুল হাসান বর্তমানে যে পতাকা রয়েছে
তার ডিজাইন করেন। ১৯৭১ সালের ৬ জুন পতাকার প্রথম ডিজাইন করার সময় সিদ্ধান্ত হয়
বাংলাদেশ স্বাধীন হলে আর বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কিত পতাকার প্রয়োজন হবে
না।
আর এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিল্পী কামরুল হাসান বাংলাদেশের
বর্তমান পতাকা অংকন করেন। আমাদের জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের পতাকা প্রথম
কোথায় উত্তোলন হয় জানা প্রয়োজন।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ইতিহাস
অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় এক নাম বাংলাদেশ। অনেক ত্যাগ এবং রক্তের সাগর
পাড়ি দিয়ে এদেশের মানুষ অর্জন করেছে লাল সবুজের পতাকা। সবুজ আয়তক্ষেত্র
বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতির প্রতীক এবং লাল বৃত্তটি মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের
আত্মত্যাগের রক্তের প্রতীক। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় লাল বিত্তের
বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কিত পতাকা ব্যবহার করা হয়েছিল।
পুরো বিশ্বের দরবারে পতাকার মাঝে এই মানচিত্র দিয়ে বাংলাদেশ নামের একটি নতুন
দেশের অভ্যুদয় ঘটে। আর এই বাংলাদেশের মানচিত্র অঙ্কিত পতাকা আমাদের করেছে
ঐক্যবদ্ধ, কেন্দ্রীভূত ও সংগঠিত। স্বাধীনতা যুদ্ধের বেশ কিছুদিন আগেই বাংলাদেশের
পতাকার নকশা করা হয়েছিল। বাংলা নিউক্লিয়াস সংগঠনের কিছু কর্মী এবং ছাত্রনেতার
হাত ধরে বাংলাদেশের পতাকার প্রথম নকশা করা হয়েছিল।
১৯৭১ সালের ৬ জুন মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তৎকালীন ইকবাল হলের ১০৮ নং কক্ষ
বর্তমানে সার্জেন্ট জহুরুল হকলের ১১৮ নং কক্ষে অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে পতাকাটির
প্রথম নকশা করা হয়। আর এই নকশা করেন ছাত্রলীগ নেতা আ স ম ও আব্দুর রব, মনিরুল
ইসলাম, কাজী আরিফ আহমেদ, শাহজাহান সিরাজ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা
নজরুল ইসলাম,
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসের মধ্যে পার্থক্য জেনে নিন
স্বপন কুমার চৌধুরী, কুমিল্লা জেলার ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয়
ছাত্রনেতা শিব নারায়ন দাস, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক
হাসানুল হক ইনু ,ছাত্রনেতা ইউসুফ সালাউদ্দিন আহমেদ, কামরুল আলম খান খসরু সহ আরো
অনেকে। সবুজ পটভূমিতে লাল সূর্যের মাঝে হলুদ রঙে বাংলাদেশের মানচিত্র সংবলিত
নকশাটি চূড়ান্ত হয় সেদিনকার সেই সিদ্ধান্তে।
একটি বিশেষ কারণবশত বাংলাদেশের এই মানচিত্রটি যোগ করা হয়েছিল তখনকার সময়ের
অন্যতম জনপ্রিয় বহুল ব্যবহৃত শ্লোগান ছিল "জয় বাংলা" আর সেক্ষেত্রে মনে একটি
প্রশ্ন থেকে যায়, আর তা হল কোন বাংলার কথা বলা হয় ! সেটা পূর্ব বাংলা না পশ্চিম
বাংলা ! আবার নাকি দুই বাংলা ! তখন এ নিয়ে সিদ্ধান্ত হয় যে পতাকায়
দেওয়া থাকবে পূর্ব বাংলা বা বাংলাদেশের মানচিত্র বা প্রতিকৃতি।
তবে সেখানে আরেকটি সিদ্ধান্ত হয়েছিল আর তা হলো দেশ স্বাধীন হলে আর এ মানচিত্রের
প্রয়োজন হবে না। আর সেদিনের সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পটুয়া কামরুল হাসান আজকের
এই পতাকার নকশা করেন।
সেদিনকার সেই পতাকা তৈরি করা হয়েছিল এপোলো টেইলার্সের মালিক বজলুর রহমান
লস্করের কাপড় দিয়ে। ঢাকা নিউ মার্কেটের বিহারী দর্জির দোকান থেকে কামরুল
আলম খান খসরু তখন বড় এক টুকরো সবুজ কাপড়ের মাঝে লাল একটি বৃত্ত সেলাই করে
আনেন। এ ঘটনার স্মৃতি রোমন্থন কালীন শিবনারায়ণ দাসের এক বক্তব্য অনুসারে,
এই পতাকাটি সেলাই করতে যাওয়া হয় রাত প্রায় বারোটার (১২) দিকে। এবং ওই মধ্যরাতে
দর্জিকে তুলে পতাকাটি কি তৈরি করার কথা বলা হয় ।আর দেশের পতাকা তৈরির কথা
শুনে দর্জি একটুকু ও আপত্তি করেননি বরং পতাকাটি তৈরি করতে তিনি কোন পারিশ্রমিক
নেননি। এর পরে হাসানুল হক ইনু ও ইউসুফ সালাউদ্দিন আহমেদ ।
আরো পড়ুনঃ শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নাম ও পেশা সহ কোন বিভাগে কতজন জেনে নিন
পূর্ব পাকিস্তান প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়েদ আজম হলের ৩১২ নং কক্ষে ট্রেসিং
পেপারে পূর্ব পাকিস্তানের মানচিত্র আঁকার জন্য এনামুলের কাছ থেকে মানচিত্রের বই
নেন।এবং এরপর ছাত্রনেতা শিবনারায়ণ দাস ম্যাচের কাঠি ব্যবহার করে বাংলার
মানচিত্রটি পতাকার লাল বৃত্তের মাঝে আঁকেন। আর এভাবেই তৈরি করা হয় বাংলাদেশের
জাতীয় পতাকা।
১৯৭১ সালের ২ মার্চ পুরো বাংলা যখন পশ্চিম পাকিস্তানের বর্বর হানাদার
বাহিনীর অগ্নিকাণ্ডে উত্তল, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা আ স ম ও আব্দুর
রব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের পশ্চিম গেটে সর্বপ্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন
করেন।
জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময়
১৯৭১ সালের ২রা মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করা হয়। যা তৎকালীন বাংলার
জাতীয় পত্রিকা ইত্তেফাকের প্রধান শিরোনাম ছিল। আর এই জাতীয় পরিষদের অধিবেশন
স্থগিত হওয়ার পর ২রা মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের পশ্চিম গেটের
বটতলায় এক বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। বেলা .১১ টার দিকে সমাবেশের বক্তব্য দিয়েছিলেন
ডাকসুর ভিপি আ স ম আব্দুর রব।
জাহিদ হোসেন নামক ছাত্রলীগের একজন নেতা এমন সময় একটি বাঁশের মাথায় পতাকা বেঁধে
মঞ্চে নিয়ে আসেন। আর সেই মঞ্চে আব্দুর রব প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন
করেন। আর এর প্রেক্ষিতেই বেলা .১১ টা জাতীয় পতাকা উত্তোলনের সময় ধরা
হয়।
শেষ কথা
আমি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা নিয়ে আপনাদের সামনে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা
করেছি। এই আর্টিকেলে আমি বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা কি, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা
কবে, কোথায়, কখন উত্তোলন করা হয় এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমি আশা করি
আমার এই আর্টিকেল আপনাদের ভালো লাগবে। আমাদের জাতীয় পতাকা কি - বাংলাদেশের
পতাকা প্রথম কোথায় উত্তোলন হয় জানা প্রয়োজন।
এটা পড়ে অনেক গুরুত্বপুর্ন বিষয় জানতে পারলাম।